পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

4ty উপনিষদের উপদেশ । অন্তৰ্গত প্ৰাণ বা ক্রিয়াশক্তি এবং সূর্য্যের তেজঃশক্তি-একজাতীয় শক্তিমাত্র। এই সূৰ্য্যকেই বৈশ্বানর, অগ্নি, বিশ্বরূপ ও প্ৰাণনামে পণ্ডিতেরা অভিহিত করেন। এই সূর্যাকে লক্ষা করিয়া একটী অতি পুরাতন গাগা প্ৰসিদ্ধ আছে, তাহার অর্থ R - “বিশ্বস্থ পদার্থ ও জীবমাত্রেরই প্ৰাণস্বরূপ এই জ্যোতিম্বান সূৰ্য উদিত হইতেছেন। ইনি চতুর্দিকে অসংখ্যা রশ্মি বিকীর্ণ করিয়া, প্ৰত্যেক প্রাণীর দেহে বর্তমান রহিয়াছেন * । ইনি প্ৰাণশক্তির রূপান্তর মাত্ৰ ; সুতরাং ইনি বিশ্বের তাবৎ বস্তুই পরিজ্ঞাত আছেন । ইনি বিশ্বের তাবৎ ক্রিয়ারই আশ্রয় রূপে ৰিরাজিত । ইনিই জীবের দর্শনশক্তিরূপে দেহে অবস্থিত । ইনি। বিশ্বরূপ ধারণা করিয়া আছেন এবং ইনি সুসীয় রশ্মি দ্বারা সকল পদার্থকে উত্তাপ প্ৰদান করিয়া থাকেন ‘া” । জগৎ-সৃষ্ট্যাদি তাবৎ ক্ৰিয়াই কালে হইয়া থাকে ; কেন না, * প্ৰাণ বা “করণাংশ’ (Motion) সৰ্ব্বপ্রথমে তেজ, আলোকাদির আকারে অভিব্যক্তি হয় এবং উহার ‘কাৰ্য্যাংশ” (Matter) সঙ্গে সঙ্গে ঘনীভূত হইতে থাকে। এই ঘনীভবনের প্রথমাবস্থা ‘জলি’ ও শেষ অবস্থা ‘পৃথিবী’ । গৰ্ভস্থ ভ্ৰাণে প্ৰাণশক্তি প্ৰথমে অভিব্যক্ত হয় এবং যতই উহা রস-রুধিরাদির চালনা করিতে থাকে, সঙ্গে সঙ্গে উহার “কাৰ্য্যাংশ’ দেহের গঠন করিতে থাকে এবং সঙ্গে সঙ্গে ‘কারণাংশ” DBBDBDDBDYB SDD S BBBBD KBD SS DBDBB DDDBBD SSDBDS আলোকাদি যে বস্তু, ভিতরে চক্ষু কৰ্ণাদি শক্তিও সেই বস্তু।

  • এটা ঋগ্বেদেরই গাথা ।