পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্পলাদের উপদেশ । So ( উদ্দেশ্যে “স্বধা” নামক যে অন্ন প্রদত্ত হয়, তাহাও এই প্ৰাণেরই রূপান্তর। প্ৰাণক্রিয়ার অভাবে অঙ্গের শেষ উপস্থিত হয় - দেহাবয়ব শুস্ক হইতে থাকে ; সুতরাং দেহস্থ অপান, ব্যান প্রভৃতি ক্রিয়ার মধ্যে প্ৰাণই সারভূত-সর্বশ্রেষ্ঠ । চক্ষুরাদি ইন্দ্ৰিয়বর্গ যে দেহধারণাদি চেন্টা করিতেছে, সে চেষ্টার মূলে প্ৰাণই অবস্থিত। কেন না, প্ৰাণেরই অংশ ইন্দ্ৰিয়-গুলিতে অনুপ্রবিষ্ট । জগতের বিকাশ-কালে প্ৰাণশক্তিই বিকাশিত হইয়াছিল ১৫ । বিশ্বের স্থিতিকালে প্ৰাণই বিশ্বের রক্ষক এবং বিশ্বের প্রলয়-কালে প্ৰাণই রুদ্ররূপে সকল সংহার করিয়া থাকে ‘’ ৷ প্ৰাণই-সকল জ্যোতির অধিপতি সূৰ্য্য-রূপে

  • মূলে ‘ইন্দ্র’ শব্দ আছে। ইন্দ্রের অর্থ এস্থলে ঈশ্বর । জগতের উপাদান “অব্যক্ত’ শক্তির সঙ্গে সঙ্গে যে চৈতন্য বৰ্ত্তমান, তাহারই নাম ‘ঈশ্বর’ বা সগুণ ব্ৰহ্ম । দ্বিতীয় খণ্ড দেখ ।
  • আনন্দগিরি বলিয়াছেন-বিষ্ণুরূপে প্ৰাণ, জগতের পালক । LDDDD DDD DBBDBD BDBB S BB D EDBBB BBD BDD DBBS ঋগ্বেদে তাহাই প্রধানতঃ ‘বিষ্ণুদেবতা’ নামে পরিচিত। আকাশ, অন্তরীক্ষ, ভূলোক -এই তিন লোকে বিষ্ণুর তিনপাদ। ইহার চতুর্থ পাদ-অবিনাশী মধুপুর্ণ। (ঋগ্বেদ, ১।১৫৪৷৫,৪ ; ১২২ ৷৷২১ প্রভৃতি দেখ )। জগতে যাহা বিনাশক-শক্তি, যে শক্তি জগতে সৰ্ব্বত্র সর্বদা বিনাশকাৰ্য্যে নিযুক্ত রহিয়াছে, ঋগ্বেদে উহাই “রুদ্র-দেবতা’ নামে পরিাDSSSKBDS gDDSDSS 00DSHSHLSJ gBDD DBDBDS iD DDBB বিশেষ ক্রিয়ার সঙ্গে যে চৈতন্য বর্তমান আছেন, সেই চৈতন্য-মিলিত শক্তির বিশেষ বিশেষ ক্রিয়াকে লক্ষ্য করিয়াই, ঋগ্বেদে ভিন্ন ভিন্ন “দেবতার’ নাম উল্লিখিত হইয়াছে । ]