পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্ল্যলাদের উপদেশ । o সুতরাং বায়ুর জনক আকাশ এবং আকাশের জনক প্ৰাণশক্তি । এই জন্য প্ৰাণশক্তিকে জগতের “পিতা’ বলা যায় । প্ৰাণেরই অংশ, বাগিন্দ্ৰিয়ের মধ্যে অনুপ্রবিষ্ট হইয়া শব্দোচ্চারণ ক্রিয়া নির্বাহ করিয়া থাকে। প্ৰাণেরই অংশ,- শ্ৰবণেন্দ্ৰিয়ে, চক্ষুরিন্দ্রিয়ে এবং মনে অনুগত—অনুসূত—রহিয়া স্ব স্ব ক্রিয়া নির্বাহ করিতেছে * । সংস্কল্প-বিকল্লাত্মক মনে প্ৰাণের যে অংশ অনুসৃত হইয়া রহিয়াছে, সর্বদা প্রার্থনা করি, যেন সেই অংশ কদাপি আমাদের অকল্যাণ সাধন না করে ; আমাদের মন সর্বদা শুভবিষয়ের সঙ্কল্প করুক। বিশ্বের তাবৎ বস্তুই প্ৰাণশক্তির আয়ন্তাধীন। আকাশেও অন্তরীক্ষে সূৰ্য্যাদি দেবগণের যাহা ভোগ্য, তাহা প্ৰাণ দ্বারাই পরিরক্ষিত হইতেছে। স্নেহময়ী জননী যেমন সীয় শিশুটিকে বুকে রাখিয়া পালন করেন, হে প্ৰাণশক্তি ! তুমি আমাদিগকে সেইরূপ স্নেহে BBD S DD DBBDDS DBDSS BDDBBBD BDBDBBDS sD LLL ক্ষত্ৰিয়োচিত ঐশ্বৰ্য্য প্ৰদান করা ! আকাশই ‘ভৌতিক আকাশ”। এই জন্যই আকাশকে বায়ুর কারণ বলা হয়। দ্বিতীয় খণ্ডের সৃষ্টিতত্ত্ব দেখি ।

  • বাগিন্দ্ৰিয়ে অপান, শ্রবণেন্দ্ৰিয়ে ব্যান, চক্ষুতে প্ৰাণ, মনে সমান-মুখ্য প্রাণের এই সকল ভিন্ন ভিন্ন অংশ বা অবয়ব ইন্দ্ৰিয়বর্গে DBBDBDSS BBBB DDBDBB DDSSBDD DBD DBD BtBK S DDDD DDD সকল ক্রিয়ার মধ্যেই সেই একই শক্তি অনুসু্যত ।