পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S38 উপনিষদের উপদেশ । থাকুক, প্ৰকাশ করাই জ্ঞানের স্বরূপ। নিত্য জ্ঞান-স্বরূপ চৈতন্য, সর্বদা বৰ্ত্তমান আছেন। কোন বিষয় উপস্থিত হইবা মাত্রই তাহা, সেই প্ৰকাশ-স্বরূপ জ্ঞান বা চৈতন্য দ্বারা প্ৰকাশিত হইবেই। সুতরাং চৈতন্যের কদাপি ব্যভিচার হয় না। যাহা সেই চৈতন্যের জ্ঞেয় পদার্থ, তাহারই ব্যভিচার বা অবস্থান্তর হইয়া থাকে। সুতরাং জ্ঞান থাকিলেই যে তাহার জ্ঞেয় পদার্থটিকে সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিােতই থাকিতে হইবে, এমন নিয়ম হইতে পারে না। কিন্তু কোন জ্ঞেয় পদার্থ উপস্থিত থাকিলে, তাহা যে প্রকাশ-স্বরূপ १5ङकृ] व्राद्धान्नै 2धकाभिङ হইতেছে,-ইহা অনিবাৰ্য্যরূপে সতী । যদি এরূপ ‘আশঙ্কা উদিত হয় যে, যখন কোন মনুষ্য গাঢ়নিদ্রায় সুষুপ্ত, তখন ত তাহার কোন বিষয়-বিজ্ঞান থাকে না ; KDL S S BBD D DBBBD DDuB SBBK DBDBBSDSS S DDD এই আশঙ্কা অকিঞ্চিৎকর। কেন না, অন্ধকারে চক্ষু, কোনরূপ দেখিতে পায় না বলিয়া কি তৎকালে চক্ষুরই অভাব হইয়াছে বলিতে হইবে ? সুযুপ্তিকালেও জ্ঞানের অভাব হয় না; কেবল জ্ঞানের অভিব্যঞ্জক বিষয় থাকে না বলিয়াই, উহা বুঝা যায় না। এই মাত্র। জ্ঞেয় বিষয়ের অভাবে, জ্ঞানেরক্ট যে অভাব হয়, ইহা মনে করা ভুল। এই যে জ্ঞেয় বিষয়ের “অভাব,’-এই অভাবকেই বা কে বুঝাইয়া দেয় ? জ্ঞানই তি বলিয়া দেয় যে, এস্থলে জ্ঞেয় বিষয়ের অভাব আছে। কেন