পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্ল্যলাদের উপদেশ । Y 86 না, “অভাব’ও এক প্রকার ‘জ্ঞেয়” । সুতরাং এ প্রকার যুক্তিতেও ইহাই প্রমাণিত হয় যে, জ্ঞেয়-বিষয়ের অভাব হইলে জ্ঞানের অভাব হয় না । অতএব জ্ঞান-নিত্য এবং জ্ঞানের द२ि० 3 डड ३ । । কেহ কেহ জ্ঞানকে অখণ্ড মনে করেন না । তাহারা বলেন। যে, খণ্ড খণ্ড জ্ঞান-সমূহের ধারাই আত্মার স্বরূপ । ইহঁাদের মতে এই জ্ঞান-ধারাগুলির মধ্যে একটা জ্ঞান অন্যটার জ্ঞেয়। কিন্তু জ্ঞেয় হইলেও, সকল গুলিই যখন জ্ঞান-ধারামাত্র, তখন ইহঁদের মতে, জ্ঞান এবং জ্ঞেয়-এই উভয়ে কোন ভেদ নাই । কিন্তু জ্ঞাতা ও জ্ঞেয় কদাপি এক হইতে পারে না । জ্ঞেয় হইতে জ্ঞাতা অবশ্যই ভিন্ন * । কোন পদার্থকে কাহারও জ্ঞেয় হইতে হইলে, জ্ঞাতাকে জ্ঞেয় হইতে স্বতন্ত্র হইতে হয়। সকলই যদি কেবল জ্ঞান-ধারা ‘’ মাত্ৰই হয়, তবে একটা জ্ঞান অপরটীকে জানিবে কি প্রকারে ? নিজেই ত নিজকে জানিতে পারা যায় না : । অতএব জ্ঞান বা চৈতন্য-খণ্ড খণ্ড নহে । शेश्। ७१क, मिङा । ܫܚܠܦܒܝܒܝ "arm LSSTSTTLMA ALSL ALALL LLSSSSLLTLLTTLTT LTTS LSTLLLLLLL LLLLLL

  • আমি চন্দ্ৰ দেখিলাম। এ স্থলে আমি চন্দ্রের জ্ঞাতা, চন্দ্র

আমার জ্ঞেয়। এ স্থলে আমি ও চন্দ্র-এক হইতে পারে না। t sit-its-Series of Consciousness. : একটা আশঙ্ক। উঠিতে পারে যে, ব্ৰহ্ম-চৈতন্যকে “সৰ্ব্বজ্ঞ’ বলা যায় কিরূপে ? প্ৰকৃত সিদ্ধান্ত এই যে, জ্ঞেয় বস্তু না থাকিলেও জ্ঞানের