পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্ল্যলাদের উপদেশ । >も○ অবস্থিত আছেন, তাহাকে ‘বিরাট’ বলা হয়। জগতের যাহা উপাদান-শক্তি, তাহার অভিব্যক্তি বা বিকাশের এই তিনটা অবস্থা এবং এই তিন অবস্থার অধিষ্ঠাতা চৈতন্যেরাও তিনটী অবস্থা। এই তিন অবস্থাকে লক্ষ্য করিয়া, এক চৈতন্যেরই তিনটী সংজ্ঞা-ঈশ্বর, হিরণ্যগৰ্ভ, বিরাটু-প্রদত্ত হইয়া থাকে “ । সমষ্টি-ভাবে জগতের এই তিন অবস্থা বিবৃত হইল। ওকারের তিনটা যে মাত্ৰা আছে, সেই মাত্র তিনটার ভাবনার সময়ে, ব্ৰহ্ম-চৈতন্যেরাও এই তিন অবস্থার কথা চিত্ত-পটে অঙ্কিত হইয়া উঠা আবশ্যক। এই প্রকারে, ওকার ব্রহ্মের পরিচায়ক। ব্ৰহ্ম-চৈতন্যের যে তিনটা অবস্থা বর্ণিত হইল, ব্যষ্টিভাবে জীব-চৈতন্যেরাও তাদৃশ তিনটী অবস্থা আছে। ওকারের ভাবনায়, জীব-চৈতন্যেরাও তিন অবস্থার কথা স্মরণ হওয়া আবশ্যক। কেবল তাহাই নহে। ব্ৰহ্মচৈতন্যের তিন অবস্থা এবং জীব-চৈতন্যের তিন অবস্থা,-ইহার এক এবং অভিন্ন, একথা ও ওকার স্মরণ করাইয়া দেয়। এই তত্ত্বটি আপনাকে আরো পরিষ্কার করিয়া বলিব। কিন্তু অগ্রে জীব-চৈতন্যের অবস্থাত্রয়ের বিবরণ শুনুন । is LLLLSSMSLLSMSLMLL LLMM LLL LLLLLLLLSLLLSGGGL LLLSLALAAAAALL AAAAS LSB CLCLLLSLLLLLSLL SLLLLLA S LMS GG LLS0SL0L0SLLLSLS MLSSLS SLLLLLLM LCLKLLLLL LLLLMCLSLLLLLLLS skueessa reludah i dipis

  • দ্বিতীয় খণ্ডের অবতরণিকায়, “স্থািপ্লষ্টতত্ত্বে’-এই তত্ত্বগুলির বিস্তৃত আলোচনা আছে। ওঁকার সম্বন্ধে শঙ্করাচাৰ্য্য, মাণ্ডুকা-উপনিষদের ” ভাষ্যে যে সকল কথা বলিয়াছেন, আমরা তৎসমস্তই এই অংশে গ্রথিত করিয়া দিয়াছি।