পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য পিপ্ল্যলাদের উপদেশ । শ্ৰীকৃতিতে সর্বত্র জগতের কারণশক্তি স্বীকৃত হইয়াছে এবং এই কারণশক্তি-যুক্ত ব্ৰহ্ম-চৈতন্যকে সর্বত্র ‘প্ৰাণব্ৰহ্ম’ বা ‘সদ্ধ ক্ষ’ বলিয়া নির্দেশ করা হইয়াছে * । সকল কাৰ্য্যই কারণরূপে ল্যান হইয়া যায়, আবার এই কারণ হইতেই অভিব্যক্তি হয়। স্বস্তৃপ্তিকালে জীব-চৈতন্য যেমন প্ৰাণশক্তিযুক্ত থাকেন, প্ৰলয়ে বা সৃষ্টির প্রাক্কালেও ব্রহ্ম-চৈতন্য তদ্রুপ এই প্ৰাণশক্তিসংবলিত থাকিয়া, ‘সন্দু ল’ বা অন্তৰ্যামী বা ঈশ্বর নামে নির্দেশিত হইয়া থাকেন। অতএব জীবের সুমুপ্তি-অবস্থা এবং ব্ৰহ্মচৈতন্যের কারণাবস্থ-মূলতঃ একই। এইভাবে সাধক ভাবনা করবেন। আরো একটী কথা লক্ষ্য রাখিতে হইবে। স্থল কাৰ্য্যবৰ্গ,—সক্ষম্পন্দনাকারে পরিণত হইয়া লীন হয়; তদুপ সূক্ষ-স্পন্দনও কারণশক্তিতে পবিণত হইয়া অব্যক্ত আকার ধারণ করে। এইরূপ, বিরাটকে “হিরণ্যগৰ্ভ’রূপে লীন করিয়া ভাবনা করা কীৰ্ত্তব্য এবং হিরণ্যগৰ্ভকে অব্যক্ত-কারণ সত্তাতে ল। ' : করিয়া ভাবনা করা কীৰ্ত্তব্য। ওকারের তিন মাত্রা এইরূপে জীব-চৈতন্যের এবং ব্ৰহ্মচৈতন্যের তিনটা অবস্থার পরিচয় প্ৰদান করে এবং উভয় চৈতন্যের মধ্যগত সত্তা যে এক,— a 呼 a ---ཡན་ལ། ཏ་ཉམས་དམས་ ཕབས་པ་ལ་མཁས་ལ་ ble by * “ৰীজাত্মকত্বমপরিত্যজ্যৈবা ‘প্ৰাণ’-শব্দীত্বং সতঃ, ‘সৎ’ শব্দবাচ্যতা চ ... তস্মাৎ সবীজত্বাভুপিগমেনৈব সতঃ প্রাণত্বব্যাপদেশঃ, সৰ্ব্বশ্রাতিষু চ ‘কারণত্ব’-ব্যাপদেশঃ”-মাণ্ডুক্যকারিকায়াং শঙ্করাঃ । “ব্রহ্মণঃ সাল্লাহ্মণস্য भदलझांशौकiद्धां९”-उष्मनशिलि।