মহীদাসের আত্ম-স্বরূপ-কীৰ্ত্তন। > ア > LSL MLSSS S LLLLL LLLLLSGLLLLLLL LSLLLLGLLLSLLLSLSLLL L S S S L S S LSLSSLSLSSLSLSGLLSL Millaghuhusudiyalihguriruhsamimpierwra এই সর্দজ্ঞ সৰ্বশক্তিমান, নিত্য, ব্ৰহ্মবস্তু-সৃষ্টির প্রাক্কালে সৃষ্টিবিষয়ক আলোচনা করিয়াছিলেন । কিন্তু কুম্ভকার। যেমন মুত্তিকা, জল প্রভৃতি উপাদানদ্বারা কুন্তু নিৰ্ম্মাণ করিয়া থাকে ; “অসত্য’ বলা হইয়াছে। নতুবা প্ৰকৃতিকে অলীক বলিয়া উড়াইয়া দেওয়া হয় নাই । জ্ঞানমুত বলিয়াছেন যে,-“বৰ্ত্তমানে নামরূপ গুলিকে মিথ্যা বলা যায় না, কেন না, উহাদিগকে প্রত্যক্ষ দেখা যাইতেছে। প্রত্যক্ষের অপলাপ সম্ভব হয় না। সৃষ্টির পূৰ্ব্বে যখন ইহারা এ ভাবে ছিল না, তখনই ইহাদিগকে মিথ্যা বলা যায় । ইহারা সৃষ্টির পূৰ্ব্বে এ ভাবে ছিল না ; সৃষ্টির পরে ইহারা আসিয়াছে। সুতরাং ইহারা আগন্তুক, কদাচিৎক, ক্ষণিক । প্ৰলয়েও ইহারা অন্যরূপ ধারণ কৱিবে । সুতরাং আগন্তুক বলিয়াই ইহারা অসত্য, মিথ্যা । এই ভাবেই ইহাদিগকে বর্তমানে মিথ্যা বলা যায়। পাঠক, জ্ঞানামৃতের তাৎপৰ্য্য অনুভব করুন । জগৎ অস্থির, নিয়ত পরিবর্তনশীল, সৰ্ব্বদা রূপান্তর শুশ্ৰহণ করে । সুতরাং জগৎ অসত্য। কিন্তু ব্ৰহ্মসত্তা চির-নিত্য, স্থির, অপরিবর্তনীয় । সুতরাং ব্ৰহ্ম-সত্য ।
- সৃষ্টিবিষয়ক আলোচনা একৃতিতে-“ঈক্ষণ’, ‘তপঃ’, ‘সংকল্প” প্রভৃতি সংজ্ঞা দ্বারা নিদিষ্ট হইয়াছে। যিনি নিত্য, অখণ্ড জ্ঞানস্বরূপ, তঁহাতে সৃষ্টি সময়ে একটা আগন্তুক আলোচনা ( জ্ঞানের বিকার ) আসিল কি প্রকারে ? ইহা একটি গুরুতর প্রশ্ন। কিন্তু শঙ্করভাষ্যে ও শঙ্করভায্যের টীকাকারগণের মন্তব্যে, এ প্রশ্নের সমাধান করা হইয়াছে। “নানু স্বাভাবিকেন নিত্যচৈতন্যেন কথং কদাচিৎকমীক্ষণমিতি ? অত্র কোচিৎ
