পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰহ্ম-নিরূপণ ও ব্ৰহ্ম-প্ৰাপ্তি । &S) হইয়াছিল এবং ইহাই সকল বিজ্ঞানের মূল-কারণ * । এই কোষ-সম্বন্ধে একটি প্রাচীন গাথা আছে, তাহা এইরূপ “প্ৰাণীদেহে যত প্ৰকার প্রবৃত্তি বা ক্রিয়া আছে, “বিজ্ঞানই” তাহার মূল এবং বিজ্ঞানই সর্বপ্রথমে প্ৰাদুভূত হইয়া থাকে। আধ্যাত্মিক-ভাবে যাহা ‘বিজ্ঞান’, আধিদৈবিক-ভাবে তাহাই “প্ৰাণ’ বা মহত্তত্ত্ব। বিজ্ঞানই যজ্ঞাদি সকল ক্রয়ার মূল প্ৰবৰ্ত্তক এবং ইহাই ( প্ৰাণরূপে ) সর্বপ্রকার ক্রিয়ার মূলবীজ। সকল ইন্দ্ৰিয় ( আধ্যাত্মিক ) এবং সকল দেবতা ( আধিদৈবিক সূৰ্য্যাদি ) - এই বিজ্ঞানেরই ক্রিয়ার অনুগত হইয়া স্ব স্ব ক্রিয়া করিয়া থাকে। যাহারা এই বিজ্ঞানময় কোষে ব্ৰহ্মদৃষ্টি করিয়া উপাসনা করেন,-“আমিই বিজ্ঞানময় কোষ’-এই ভাবে অভিন্ন-বোধে ভাবনা করেন, তাহারা সর্বববিধ পাপ হইতে মুক্ত হইয়া, সর্বপ্রকার কামনার অতীত হইয়া যান। তঁাহারাই “আত্মাকাম’ হইতে পারেন । তঁহাদের আর জড়ীয় শরীরাদিতে আত্মাভিমান থাকে না ।” ー・>><<*ー অব্যক্তশক্তি সৰ্ব্বপ্রথমে সূক্ষ্ম স্পন্দনরূপে ব্যক্ত হয় । তাহারই নাম ‘মহত্তত্ত্ব’ বা ‘হিরণ্যগৰ্ভ” । ইহাই পরে Motion ( প্ৰাণক্রিয় ) এবং Matter ( অন্ন ) রূপে ক্রিয় করে । সকল বিজ্ঞান, সকল BBDSSYigD DBBD DBDBD DDD SS SBDS gBBDD S BgLBBDDB অভিব্যক্ত হইয়া চক্ষু কর্ণাদি ইন্দ্ৰিয়ের গঠন করে। ইন্দ্ৰিয়গুলিই শব্দ-স্পর্শদি বিজ্ঞানের হেতুভূত। ما؟ ؟