পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

影 অবতরণিকা । 8C করিয়া গিয়াছেন। জড়-বিজ্ঞানের মূল আবিষ্কৰ্ত্তা, সাংখ্যপ্ৰণেতা, মহাপুরুষ কপিল—তৰ্কমুখে ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করিতে পারেন নাই, কিন্তু, তিনি হৃদয়ের ভক্তির সহিত বেদগ্রন্থের উপরে শ্রদ্ধা প্ৰকাশ করিয়া গিয়াছেন । ইহারই বা কারণ কি ? ইহারাও কি তবে নিতান্ত মূঢ়-চিত্ত ছিলেন ? অপরের কথা যাহাই হউক, দার্শনিক পণ্ডিতগণের পক্ষে, বেদগ্রন্থের প্রতি ঈদৃশ আচরণ কি নিতান্তই বিস্ময়কর নহে ? পাশ্চাত্ত্য-দেশের ধারণা যাহাই হউক, ভারতে চতুৰ্দশ পুরুষ হইতে কেহই এ প্রকার ধারণা পোষণ করেন নাই । অদ্যাপি হিন্দুর গৃহে যে সকল ধৰ্ম্ম-ক্রিয়া সম্পাদিত হইয়া থাকে, -- বিবাহে, শ্রাদ্ধে, সর্বত্র- এগুলি সেই ঋগ্বেদের মন্ত্র উচ্চারণ করিয়াই সম্পাদিত হইযা থাকে। অদ্যাপি হিন্দুগণ— প্ৰাতে ও সায়ান্সে -প্রাত্যহিক উপাসনায়, ঋগ্ধেদেরই গায়িত্ৰীমন্ত্র উচ্চারণ করিয়া পরমেশ্বরের স্বস্তুতি ও উপাসনা করিয়া থাকেন । ইহারই বা কারণ কি ? জড়ায় বস্তুর প্রতি প্ৰযুক্ত কবিতাগুলি, হিন্দুগৃহে এতকাল পৰ্য্যন্ত এ প্রকার উচ্চ-‘আসন কোন গুণে ইল ? তাই বলিতেছিলাম, ঋগ্বেদ জড়ীয় পদার্থের গুণপ্ৰকাশক গ্ৰন্থ নহে। ইহাতে কিছু অসাধারণত্ব নিশ্চয়ই আছে। ৮। উপনিষদ বা বেদান্তদর্শন-নূতন কিছু আবিষ্কার করেন নাই । বেদান্ত-দর্শনের যে অদ্বৈতবাদ অ্যাজ ইউবোপে পৰ্য্যন্ত অত্যন্ত সমাদর লাভ করিতে সমর্থ হইয়াছে 거

  • }१४ न श्tडई अभी-देन! ऐ*- নিষদে গৃহীত হইয়াছে।