পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठादङड्रकिा । ' 8Ꭷ শঙ্করাচাৰ্য্যের এই মন্তব্য অনিবাৰ্য্যরূপে এই তত্ত্বই প্ৰকাশ করিতেছে যে-যাহারা তত্ত্বাদশী, র্যাহারা উন্নত সাধক, তাহারা যজ্ঞে ও যজ্ঞীয় অগ্ন্যাদিতে এক জগৎকারণ ব্ৰহ্ম-সত্তারই ভাবনা করেন-ব্ৰহ্মকেই অনুসন্ধান করেন । এই মন্তব্য হইতেই শঙ্করাচাৰ্য্যের হৃদয়-গতি বিশ্বাস বুঝা যাইতেছে। ঈশোপনিষদের ভাষ্যেও তাহার এইরূপ একটী মন্তব্য আছে। ঈশোপনিষদের ১৪ মন্ত্রের ভাষ্যে শঙ্কর বলিয়াছেন যে,-“বেদের যে দুই প্রকার প্রয়োজন প্ৰসিদ্ধ আছে,-প্রবৃত্তিমূলক কৰ্ম্মকাণ্ড এবং নিবৃত্তিমূলক জ্ঞান-কাণ্ড-এই দুই প্রকার বেদার্থই এস্থলে প্ৰকাশিত হইতেছে”।*।। এতদ্ব্যতীত, কেনোপনিষদের শেষ-মন্ত্রের ভায্যেও শঙ্করাচাৰ্য্য, বেদের যে দুইটী বিভাগ আছে, তাহাই বলিয়া দিয়াছেন। স্পষ্টতই তিনি সে স্থলে বলিয়াছেন যে—“বেদের দুইটী বিভাগ। বেদ-কৰ্ম্ম এবং জ্ঞান উভয়েরই প্ৰকাশক”।— SSDBBDDS DDDDuDD BDDggBBDBBSDBBDBDBD BDBSBDBDBBDSBBBBDD 'হায়ং ‘বিভাগঃ’ যুজাতে। ......কৰ্ম্ম-জ্ঞান প্ৰকাশককত্বাৎ বেদনাম”। এই সকল মন্তব্য হইতে বেদ-সম্বন্ধে শঙ্করাচার্য্যের মনোগত বিশ্বাস বাহির হইয়া পড়িয়াছে। তিনি বিশ্বাস করিতেন যে, ঋগ্নেদাদি বেদ গ্রন্থের দুইটী বিভাগ আছে ;-একটী কৰ্ম্ম-কাণ্ড, অন্যটি জ্ঞান-কাণ্ড । এই কৰ্ম্ম ও জ্ঞান-উভয় কাণ্ড প্ৰকাশ করাই বেদের একমাত্র প্রয়োজন এবং উদ্দেশ্য। উপনিষদে ও arwain Llyda'r

  • “এবং দ্বিপ্ৰকারঃ প্ৰবৃত্তি-নিবৃত্তি-লক্ষণঃ “বেদার্থ”-অত্র প্ৰকাশিতঃ ” ।