পাতা:উপনিষদের উপদেশ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অবতরণিকা । v○ ge t * ** * * *** * , *_్మతో జో ho SS ALSLT ES LqeASeAASeSeMAAT AA AMLS LAMA S TAAeSkLeTMeTSLeMeSS AMAASL LS LA AS TTeS SLAMLMATSAeAS A AMkSALATL LAMATeekSeeeMAeSSMA AeASA AT AMLL LSAS LSLSLMMALe AAMSA S SEAAS S تخصحیح تهیه شمالی نهفتههایی سمیه নিগুঢ় ব্ৰহ্ম-পদ-মুক্তি—লাভ করিতে পারা যায়। সুতরাং এই সকল উক্তি ভাবনাত্মক গৃঢ় যজ্ঞকেই নির্দেশ করিতেছে । আমরা এই সম্বন্ধে চতুর্থ মণ্ডলের পঞ্চম সূক্তের প্রতি পাঠক-বর্গের দৃষ্টি বিশেষরূপে আকর্ষণ করিতেছি। ‘অগ্নি আমাকে একটী গভীর গৃঢ় পদ বলিয়া দিয়াছেন ; যাহারা পাপপরায়ণ, তাহারা এই গৃঢ় পাদটীর কোন সংবাদ রাখেন’-প্রথমতঃ এই প্ৰকার উক্তি দেখিতে পাওয়া যায় । নবম মন্ত্রে বলা হইয়াছে যে,-“একটী ক্ষীর-প্ৰসবিনী গাভী অগ্নির সেবা করিয়া থাকে। এই অগ্নি মহানদেবগণের সমষ্টিস্বরূপ। এই অগ্নি, পরম-গুঢ় অবিনাশী পদে ( ঋতস্য পদে ) দীপ্তি পাইতেছেন”। অষ্টম মন্ত্রে আছে—“গাভার মধ্যে যেমন গৃঢ় ভাবে দুগ্ধ থাকে, দোহন করিলে বাহির হয় ; অগ্নির মধ্যেও তদ্রুপ গৃঢ় দুগ্ধ গৃঢ় ভাবে অবস্থান করিতেছে । আমার এই বাক্যের পর, আর কি বাধ্যক্তিব্য থাকিতে পারে” ? আবার বলা হইয়াছে যে,-“মাতৃস্বরূপিণী গাভীর পরম-পদে নিগুঢ়-ভাবে স্থিত দুগ্ধ পান করিবার জন্য, অগ্নির জিহবা ব্যস্ত” ! এ সকল কথায় । অর্থ কি ? সায়ন অন্যত্র এই গাভীটিকে যজ্ঞস্বরূপিণী বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। এই পরম গৃঢ় ক্ষীর কি মুক্তিধন নহে ? এস্থলে অতি সুস্পষ্ট ভাবে গৃঢ় মুক্তির কথা বলা হইয়াছে। যজ্ঞকারিগণ অগ্নির মধ্য হইতেই এই মুক্তি-ধন প্রাপ্ত হইতে পারেন। কিন্তু ইহা বড় নিগুঢ়। ইহাকে সকল যজ্ঞকারীই জানিতে পারেন । যাহারা যজ্ঞের গুঢ় তত্ত্ব জানেন, কেবল তাহারাই