পাতা:উৎকলে শ্রীকৃষ্ণ-চৈতন্য.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরুষোত্তম ক্ষেত্ৰ। QGə SLAL SeLeLMSMeSLLLS eeLiA LSL LeLe LeLLL LLLLSMM MLSMMLMLMLMMeLMLeLALSLS MeMe eeeeL LLLL LLA LeSLLLLS অজ্ঞাত। “যাহা হউক, এই অরণ্যস্তম্ভ দেখিয়া চিন্তাশীল ব্যক্তিমাত্ৰকেই স্তম্ভিত হইতে হয়। ইহা প্ৰায় ২২ হাত উচ্চ । শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য কোনার্কে গিয়াছিলেন কি না প্ৰামাণিক গ্রন্থে দেখিতে পাওয়া যায় না । সম্ভবতঃ তিনি হিন্দুকীৰ্ত্তি অরুণািস্তম্ভ দেখেন নাই। শ্ৰীমন্দিরেরই বা তিন শত বৎসরে কি পরিবর্তন হইয়াছে তাহাও বলা যায় না । নীলাচল । নীলাচলক্ষেত্ৰ চতুদিকে লাটারাইট প্রস্তর নিৰ্ম্মিত প্রাচীর বেষ্টিত। প্রাচীর উচ্চে প্ৰায় ১৬ হাত। যাজপুরের বিরজাদেবীর মন্দির এবং একাম্রকাননে ভুবনেশ্বরের মন্দিরও প্রস্তরনিৰ্ম্মিত প্রাচীরবেষ্টিত। কিন্তু সে সকল প্ৰাচীরের অবস্থা এখন ভাল নয়। নীলাচলের প্রাচীর সুন্দর অবস্থায় আছে। এই বিশাল প্রাচীর গঙ্গবংশীয় রাজা পুরুষোত্তম দেব নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। কিন্তু কেবল সিংহদ্বারের শিল্পনৈপুণাই হিন্দুকীৰ্ত্তির যথেষ্ট পরিচায়ক। উপরের ছাদ “পিরামিড আকারে নিৰ্ম্মিত ; প্রশস্ত দরজা কৃষ্ণক্লোরাইট প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত ও বহুবিধা কারু-কাৰ্য্যে মণ্ডিত। কপাট দুইটী শাল কাষ্ঠের। প্রবেশ দ্বারের উপরেই নবগ্রহের মূৰ্ত্তি অঙ্কিত। উড়িষ্যার প্রায় সকল মন্দিরের দ্বারেীক্ষা-টাপরেই রবি, চন্দ্ৰ, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, রাহু ও কেতুর খোদিত মূৰ্ত্তি আছে। গ্ৰহগণ সৰ্ব্বত্র দ্বার রক্ষা করিতেছেন। ফলিত জ্যোতিষৈর মতে মানবজীবনের উপর তঁহাদের অপরিহাৰ্য্য ক্ষমতা । উড়িষ্যার প্রচলিত রীত্যনুসারে দ্বারদেশেও জয় ও বিজয়ের মূৰ্ত্তি যেন জীবন্ত বর্তমান রহিয়াছে। সোপান। পূৰ্ব্ব দ্বার দিয়া প্ৰবেশ করিয়া বামভাগে “শ্ৰীকাশী বিশ্বনাথ” ও “শ্ৰীরামচন্দ্ৰ”। মূৰ্ত্তি। প্রবেশ-পথ ও সোপান সর্বদাই কোলাহলময়।