পাতা:উৎকলে শ্রীকৃষ্ণ-চৈতন্য.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরুষোত্তম ক্ষেত্ৰ । So LLLeLMLSSLA LALASAeALSLeL LALL L LLLLLLLALLLAALLLLLA LALSLA LLSLLS M LALSTSLSALALALAALLLLLAASAS LL AAALALLS ছিলেন।• মণ্ডপ বিলক্ষণ প্রশস্ত—দীর্ঘ প্রস্থে প্রায় ২৪ হাত হইবে । এই মণ্ডপে বসিয়া পণ্ডিতগণ যাত্রীদিগকে শাস্ত্রব্যাখ্যা শুনাইয়া থাকেন। এখানে প্রায়ই শাস্ত্রপাঠ হইতেছে। প্রবাদ যে ভুষণ্ডীকাক রোহিণীকুণ্ডে অবগাহন করিয়া নীলমাধবকে দর্শন করেন এবং দর্শনে পুণ্যশরীর হইয়া চতুভুজ হইয়াছিলেন। বিমলা মন্দির । অনতিপরেই বিমলা দেবীর মন্দির। এই মন্দির হিন্দু বা অহিন্দু সকলেরই দ্রষ্টব্য ; তবে অহিন্দুর মন্দিরে প্রবেশ নিষিদ্ধ। গঠনপ্রণালী দেখিয়া বোধ হয়। ইহা গঙ্গবংশীয় রাজাদিগের প্রথম আমলে শ্ৰীমন্দিরের সঙ্গে সঙ্গে বা অনতিপরেই নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। দেবী অষ্টশক্তির অন্যতমা ; মহাষ্টমীর রাত্রিকালে অর্থাৎ আশ্বিন মাসের শুক্লাষ্টমীর অৰ্দ্ধ রাত্ৰে শ্ৰীজগন্নাথ দেবের শয়নের পর দেবীর সম্মুখে ছাগ বলি হয় । পুরীর মন্দিরে এই একমাত্ৰ পশুহত্যার চিকু আছে। বিমলা দেবীর নামেই পুরুষোত্তমক্ষেত্রের অপর নাম — “বিমল-ক্ষত্ৰ” । এই মন্দিরের ভিতর প্রায়ই যাত্রীসংখ্যা অধিক, অথচ অন্দির ভ্যন্তর প্রায়ই অন্ধকারময়। মূল মন্দিরের সম্মুখের প্রকোষ্ঠের শিল্পনৈপুণ্য চমৎকার ; ছাদের অধস্তলে আশ্চৰ্য ভাস্কর-হস্ত-খোদিত চিত্ৰসমূহ-চিত্রগুলি দেখিলে তৎকালের দেশাচারের অনেক আভাস পাওয়া যায়। বিমলা দেবীর পাকশালা নাই, শ্ৰীবলরামদেবের উৎকৃষ্ট ভোগান্নে দেবীর ভোগ হইয়া থাকে । বিমলা দেবীর মন্দিরের পরেই ভাণ্ডারগৃহ । ক্রমশঃ গোপরাজ নন্দ, কৃষ্ণবলরামের গোষ্ঠলীলা ও “ভাণ্ড গণেশ” দ্রষ্টব্য। তৎপরে পশ্চিম দ্বার ; এই দ্বারের অপর নাম “খাঞ্জা দ্বার।”