পাতা:উৎকলে শ্রীকৃষ্ণ-চৈতন্য.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাম্রলিপ্ত । YYYY rary WWYY/Ya Way A محمح^محمح^محسیح سمیت ہیں۔ برص মহাপ্ৰভু ও তাহার শিষ্যগণকেও যাইতে বাধা দিয়াছিল; কিন্তু অবশেষে তাহার অলৌকিক ভাবাদি দর্শনে সে মুগ্ধ হইয়াছিল— "याल अप्रठ नानी शिश। अङ्द्र bद्र। দণ্ডবত্ হই বলে বিনয় বচনে ৷ কোটি কোটি জন্ম হইতে আছিল সম্বল । তোমা দেখি আজি পূর্ণ হইল সকল ॥"- শ্ৰীচৈতন্যভাগবত ।" তাম্রলিপ্ত ( তামূলুক । ) তখনকার ওড্রদেশে কিন্তু এখনকার বঙ্গদেশের মেদিনীপুর জেলার রূপনারায়ণ নদীর উপর তাম্রলিপ্ত অবস্থিত। জয়ানন্দ মিশ্র লিখিয়াছেন "শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য “দেবানন্দ পার হৈঞা, উতরিলা তমোলিপ্তে সেয়াখালী দিঞা ।” তামলিপ্ত, তমোলিপ্ত বা তমলুক এককালে প্ৰসিদ্ধ প্ৰদেশ ছিল এবং তন্নামখ্যাত বন্দর সুবিশেষ প্ৰসিদ্ধিলাভ করিয়াছিল। এককালে ইহা সমুদ্রতটেই তামলিপ্ত প্রদেশের রাজধানী ছিল। প্রত্নতত্ত্ববিদ পণ্ডিতগণের মতে এই প্রদেশ কলিঙ্গের অন্তর্গত ছিল। পরে কিছুকালের নিমিত্ত ইহা পৃথক রাজত্ব হইয়াছিল। শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যের সময়ে ইহা উৎকলের অন্তর্গত ছিল। এক্ষণে তামলিপ্ত সহর রূপনারায়ণের সাগরসঙ্গম কুইতে বইদুরে ও সাগরতট হইতে প্রায় ত্ৰিশ ক্রোশ অন্তরে অবস্থিত। পালি “মহাবংশ” প্রভৃতি পাঠে জানা যায় যে, পূৰ্ব্ব খৃঃ অব্দ ৩১০ সুন সমুদ্র-তীরবত্তী তমলুক বন্দর হইতেই অর্ণবপোতে মহাবোধিদ্রুমের শাখা বুদ্ধগয়া হইতে আনীত হইয়া সিংহলে প্রেরিত হয়। এই বন্দর হইতেই বুদ্ধদেবের দন্ত সিংহলে নীত হইয়াছিল। পূর্বেই বলিয়াছি যে প্ৰবাদ আছে যে, পুরী হইতে এই দন্ত দাতনে রক্ষিত হইয়া দাঁতন R