পাতা:উৎকলে শ্রীকৃষ্ণ-চৈতন্য.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२ উৎকলে শ্ৰীকৃষ্ণ-চৈতন্য। “মুরারি মুরলীধ্বনি সদৃশ মুরারি” বলিয়াছেন :- ? विन्दून् समादृत्य समस्ततौर्थात् छतं महाविन्दुसरोवराख्यम । दल छत दैववरेण यत्व खानाखलभेचव पद विशद्धम् ॥ সমস্ত তীর্থ হইতে বিন্দু বিন্দু সলিল সমাহরণ করিয়া মহাবিন্দুসরোবর নিৰ্ম্মিত হইয়াছে; ইহাতে স্নান করিয়া জীব পরম পুত মোক্ষপদ প্রাপ্ত হয়। বৃন্দাবন দাস বলিয়াছেন :- “সৰ্ব্বতীর্থ জল যথা বিন্দু বিন্দু আনি। বিন্দু সরোবর শিব সৃজিলা আপনি ৷ শিবপ্রিয় সরোবর জানি শ্ৰীচৈতন্য । সুন্নান করি বিশেষে করিল অতি ধন্য । জয়ানন্দ লিখিয়াছেন : - স্বৰ্গে মৰ্ত্তে পাতালে যতেক তীর্থ আছে। বিন্দু বিন্দু জল খুইল সরোবরের মাঝে। তেঞি বিন্দুসরোবর পুরাণেতে কহে। বিন্দুসারে স্নান মাত্র পুনর্জন্ম নহে। তীৰ্থচূড়ামণি ইহার অনেক মহিমা। ইহা পরিশিলে যম না লঙ্ঘএ সীমা । এই পবিত্র-সরোবর দৈর্ঘ্যে ৮০০ হাতের উপর ও প্রস্থে প্রায় ৫২ • হাত। বোধ ছয় মহাপ্রভুর সময়েও ইহার চতুর্দিকে প্রস্তরময় সোপান ছিল। এক্ষণে সোপানের অধিকাংশই ভাঙ্গিয়া গিয়াছে। পূৰ্বদিকে মণিকর্ষিকী ; এই ঘাটেই স্নান করিয়া পিতৃদেবগণের তর্পণ করিতে হয়। মণিকণিকা ভুবনেশ্বরের প্রসিদ্ধ তীর্থ। সরোবরের মধ্যে উৎকল প্ৰথানুসারে একটী ক্ষুদ্র দ্বীপ আছে ও তাহার উপর কয়েকটা দেবমন্দির আছে। চন্দনপর্বোপলক্ষে ভুবনেশ্বরের তথায় যাত্রা হয়। মন্দির