পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ਨ ব্যবহিত স্থানে অবস্থান করিতেছিল, ভূমিষ্ঠ হইয়া সাক্ষাৎ মলমূত্র পরিব্যাপ্ত হইয়া, উচ্চৈঃ ক্ৰন্দন এবং অন্য কর্তৃক অনুকাম্পিত হইলে সেই নরক হইতে নিল্পকৃতি লাভ করে । অধিকন্তু সেই মলমূত্ৰ যে গলাধঃকৃত না হয় তাহাও নহে। বাল্যাবস্থার ਭੰਭ পরিণাম: । এষ্টত সুখ। জানিতাম জ্ঞানের স্ফারণ হইলে-চলচ্ছক্তি হইলে, সে সব দুঃখ বা দুঃখের কারণ তিরোহিত হইয়: সুখের পূর্ণাবির্ভাব হয়। তাহাও দেখিন। ক্রীড়ার সঙ্গে সঙ্গে মায়াদেবীর ক্রীড়নক হইতে থাকে। ক্রমে অভাব বুঝে, অভিযোগ শুনে, হিংসা প্ৰতিহিংসার ঘাত প্ৰতিঘাত স্পর্শ করে, ক্রীড়ার প্রাতিকুল দেখিলে মৰ্ম্মান্তিক যাতনা অনুভব করে, পাঠশালা, কারাগার অপেক্ষা ভীষণ বোধ হয়। তাই বশিষ্ঠ বলিয়াছেন,-“বিদ্যাগারগতে বালঃ পর্যামেতি কদৰ্থনা।” বস্তুতষ্ট দেখিতে পাওয়া যায়, বালক মৃত্যুমুখে যাইতে প্ৰস্তুত, তথাপি প্ৰাথমিক পাঠাবস্থায় পাঠশালায় যাইতে একান্ত কাতর। মেদিনীপুরের ভাষা। মেদিনীপুরের ভাষার বিষয় আলোচনা করিবার পূর্বে মেদিনীপুরের স্কুল ইতিহাস আলোচনা করা সঙ্গত মনে করি ; কারণ মেদিনীপুরের একটি স্থায়ী ভাষা নাই। নানা কারণে