পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ܟ ܘ ] মেদিনীপুরে আধিপত্য বিস্তার : করিয়াছিলেন। কিন্তু লুণ্ঠনপ্রিয়তা হেতু ঊর্তাহারা শাসন-দণ্ড অক্ষুঃ রাখিতে সমর্থ ट्न् व्झें । “ኣ সচরাচর কপিত হয় যে, ভারতবর্ম সমুদয় পৃথিবীর অনুকৃতি । সেইরূপ বলা যাইতে পারে যে, মেদিনীপুর সমুদয় ভারতবর্ষের অনুকৃতি। পূর্বোক্ত সীমাবদ্ধ প্রদেশটির উত্তর ও পশ্চিম ংশ যেমন উচ্চ, দক্ষিণ ও পূর্বাংশ তেমন নহে । একদিকে পৰ্ববত ও অন্যদিকে সমুদ্র । ইহার একদিকে যেমন শালপিয়ালাদি পাহাড়িয়া বৃক্ষ ও বিবিধ আরণ্য ফল জন্মে, অন্যদিকে তেমনি নারিকেল গুবাকাদি সাগরোপকূল-জাত বৃক্ষ ও ফল প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয়। মেদিনীপুর যে, সমস্ত ভারতের অনুকৃতি তাহ রাজত্ব বিচারেও প্ৰতিপন্ন হয় । এদেশে উৎকলেশ্বর, বঙ্গেশ্বর, দিল্লীশ্বর ও মহারাষ্টেশ্বর সকলেই এক একবার সময়ে অধিকার স্থাপন করিয়া গিয়াছেন । মেদিনীপুর সম্বন্ধে স্থূলতঃ যে ইতিহাস উদ্ধত করা হইল, ইহাই এতদ্দেশের ভাষাগত বিমিশ্রত বিষয়ে যথেষ্ট झाक्रा लिgन् । বলা বাহুল্য তৈলঙ্গ, দ্রাবিড়, মহারাষ্ট্র, উৎকল বা মৈথিলী যেরূপ এক একটি স্বতন্ত্র ভাষা, মেদিনীপুরের তদ্রুপ একটা সতন্ত্র ভাষা নাই । মেদিনীপুরের স্থায়ী বাসিন্দা অপেক্ষা আগন্তুক অধিবাসীর আধিক্য বৰ্ত্তমান। অধিকার সাঙ্কাৰ্য্য ও ধৰ্ম্ম সাঙ্কর্য যে মেদিনী