পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS করুন। সূত্ৰধর (ছুতোর) জীবিকা নিৰ্বাহাৰ্থ কাঠের বিবিধ প্রকারের ব্যবহারোপযোগী পদার্থ প্ৰস্তুত করে। প্ৰস্তুত করিাবার পূর্বে সে গ্রাহক বা অধিকারী নিশ্চয় করিয়াই কাৰ্য্যে প্ৰবৃত্ত হয়। বাবুগণ চেয়ার, টেবেল, ছড়ি, গাড়ী নিশ্চিতষ্ট খরিদ করিবেন, ইহা সে স্থির সিদ্ধান্ত করিয়াছে। তাই তাহার প্ৰবৃত্তি হইয়াছে। আবার প্রস্তুত করা জিনিসগুলির সহিত বাবুগণের একটা ঘনিষ্ট সম্বন্ধ আছে বলিয়াই বাবুগণকে প্রকৃত অধিকারী বলিয়া নির্বাচিত করিয়া, সূত্রধর কাৰ্য্যে নিঃসন্দেহ প্ৰবৃত্ত হইয়াছে। সামান্য সূত্রধরের কাৰ্য্যেও সেই চারিটীি অনুবন্ধ বৰ্ত্তমান । সভ্য বাবুগণ “অধিকারী” চেয়ার, টেবেল আদি “বিষয়”—গ্রাহ, গ্ৰাহক “সম্বন্ধ” ও জীবনোপায় “প্রয়োজন” । আমাদের আজ-- কার আলোচ্য ধৰ্ম্মতত্ত্ব বিষয়েও এই চারিটিী অনুবন্ধ যে অত্যাব*Jक डांश् दव्लाझे दांछला । প্ৰকৃত ধৰ্ম্মজিজ্ঞাসু ব্যক্তিই ইহার অধিকারী। ধৰ্ম্মতত্ত্বটা বিষয়। প্ৰতিপাল্য প্ৰতিপালক বা সেব্য সেবক সম্বন্ধ। মুক্তি পৰ্য্যন্ত ইহার প্রয়োজন । ধৰ্ম্মের প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে স্বয়ং দেবী পাৰ্বতী, পিতা হিমাচলকে জ্ঞানোপদেশ দিবার সময় বলিয়াছেন জ্ঞানাৎ সংজয়তে মুক্তিৰ্ভক্তিজ্ঞানস্য কারণং। ধৰ্ম্মাৎ সংজয়তে ভক্তিধৰ্ম্মেযজ্ঞাদিকে মতঃ ॥ ख्छान शंशष्ड् भूख्रि । उख्रि श्रेष्ठ छान । श्ङ् श्ङ डख्रि