পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/১২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSS ঋগথর্ব যজুঃ সান্মাং রাশীনুদ্ধত বৰ্গশঃ। চতস্রঃ সংহিতাশচক্রেমন্ত্রৈর্মণিগণা ইব ॥৪৫॥৬অ তাসাং স চতুরঃ শিন্যানুপাতৃয় মহামতিঃ । একৈকাং সংহিতা ব্ৰহ্মামেকৈকস্মৈ দদৌ বিভুঃ ॥৪৬॥৬অ পৈলায় সংহিতামাস্থ্যাং বহুবচাখ্যামুবািচত । বৈশম্পায়ন সংজ্ঞায় নিগদাখ্যাং যজগণিং ॥৪৭ ॥৬অ সন্মাৎ জৈমিনিয়ে প্ৰাহ তথা চন্দোগ সংহিচতং । অথৰ্পবাঙ্গিরসী’ নাম স্বশিষ্যায় সুমন্তবে ॥৪৮॥৬অ কালসহকারে লোক সকলকে ক্ষাণায়ু, দুৰ্ব্ববুদ্ধি ও ঠানবল দেখিয়া মহষিগণ হৃদিস্থিত আন্তর্যামিকর্তৃক প্রেরিত হইয়া দ্বাপর যুগের শেষভাগে বেদ সকলকে ক্রমশঃ বিভক্ত করিলেন। তে ব্ৰহ্মন । এই সময়ে ধৰ্ম্মরক্ষা করিবার জন্য ব্ৰহ্মাদি লোকপাল কর্তৃক ধৰ্ম্মরক্ষার্থ প্রাথিত হইয়া, ভগবান ভূতভাবন নারায়ণ পরাশীর হইতে সত্যবতীর গর্ভে অংশকলা রূপে অবতীর্ণ হইয়া বেদকে চারিভাগে বিভক্ত করিলেন । এবং সামান্য মণির খনি হইতে পদ্মরাগাদি মণি উদ্ধারেব ন্যায় ঋক্, যজুঃ, সাম, অথবীব রাশি হইতে বর্গক্রমে মন্ত্র সকল উদ্ধার করিয়া সেই সকল মন্তেতে চাৰিটা সংহিতা প্ৰণয়ন করিলেন । পরে মহামতি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন চারিজন শিষ্যকে আহবান করি যা এক একজনকে এক এক সংহিতা প্ৰদান করিলেন । প্ৰথমতঃ বহুবচ নামক ঋক বেদ সংহিতা, পৈলকে শিক্ষা দিলেন। পরে নিগদাখ্য যজুৰ্বেদ সংহিতা বৈশম্পায়নকে উপদেশ করিলেন। ছান্দোগ নামক