পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ • २७ } বেলায় কিন্তু স্ত্রী, কন্যা, মাতা, ভগিনী জ্ঞান পূর্ণ থাকে। যাক লাজে লোকের বাজে আলোচনায় লাভ নাই । যাহার কৰ্ম্ম ও জ্ঞানের পারস্পৰ্মা ভাব না বুলিয়া মিথা স্কটগোল করেন তাহাদিগকে বলি যে জৈমিনি ও ব্যাস-শিষ্য BB SS SBDBBDBB KBB SDBDBDBB BkkBB S BDS BDSBDDS তাহাদের উক্তিগুলি পরস্পর বিরুদ্ধ হইবে ইহা যে ভাবাই ভুল । অন্য কথায় অনেক দূর অসিয়া পড়িলাম। ক্ষমা করিবেন। "অতঃপর ধৰ্ম্মতত্ত্বের কয়েকটা স্তর দেখাইবার জন্য চেন্টা করিল। প্ৰথমে বেদের কথাই বলা উচিত মনে করি । পরে দর্শনের কথা বলিব । বেদের সিদ্ধাস্তু এই যে “ধৰ্ম্মঞ্চর? ---“ধৰ্ম্মেণ সুখমাসী শু” অর্থাৎ ধৰ্ম্ম আচরণ করা, ধৰ্ম্মের দ্বারাই সুখ হয় । এক্ষণে প্রশ্ন ঈষ্টতে পারে যে, যে ধৰ্ম্মে সুখ লাভ হইয়া থাকে, সে ধৰ্ম্ম কি ? বৈশেষিক দর্শন প্ৰণেতা কণাদ বলিতেছেন,- “যতোত ভু্যদয় নিঃশ্রেয়সিদ্ধিঃ স ধৰ্ম্মঃ” । অর্থাৎ বাহা দ্বারা লৌকিক সুখ এবং নিঃশ্ৰেয় সাধিত হয় তাহাই ধৰ্ম্ম । নিঃশ্ৰেয় সম্বন্ধে দর্শনক দ্বারা প্ৰায় অনেকে লিখিয়াছেন যে প্ৰবৃত্তির নাশ হইলে জন্ম নাশ হয়। জন্ম নাশ হইলে তাবৎ দুঃখই নষ্ট হয়। দুঃখ নাশ হইলে অপবৰ্গ লাভ হয় । এই অপবর্গের অন্যতম নামই নিঃশ্ৰেয়ঃ এবং এই নিঃশ্ৰেয়ঃ সিদ্ধিই ধৰ্ম্ম । মহামনি কণাদের বাক্যানুসারে এই নিঃশ্রেয় প্ৰাপ্তি বা অপবৰ্গ লাভই ধৰ্ম্ম সাধনের পরম পুরুষাৰ্থ। এই প্রকার ন্যায়দৰ্শনকার মহর্ষি গৌতম স্থির করিয়াছেন যে,