পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So প্রাবলো অন্যান্য ধৰ্ম্ম-সংস্কৰ্য্য উপস্থিত হইয়া শরীর বিপ্নত श्श। अछिड । বৈদান্তিকের মতে, ইন্দ্ৰিয়গ্রাম হইতে আরব্ধ করিয়া মহাপ্ৰপঞ্চ, ও মহাপ্ৰপঞ্চ হইতে সেই তুরীয় চৈতন্য পৰ্য্যন্ত আলোচনা করিলে আমরা ভারতের ব্যবস্থাপক সভা হইতে আরব্ধ করিয়া কমন্স সভা ও কমন্স সভার সহিত সমাটের সম্বন্ধ এবং রাজশক্তি যে সর্বত্র ওতঃপ্ৰোতভাবে থাকিয়া এত বড় বিশাল সাম্রাজ্যকে সুশৃঙ্খলায় পরিচালিত করিতেছে, ইহা অনায়াসে বুঝিতে পারিব। সাংখ্যোর মতে, নিলিপ্ত, অসংশ্লিষ্ট ও উদাসীন পুরুষের সান্নিধ্য-মাত্রে প্রকৃতির। কাৰ্য্যকারিতার ন্যায় অসংশ্লিষ্ট ও উদাসীন সম্রাটু-সান্নিধ্যে কমন্স সভার কেন্দ্রীভুত শক্তি যে সুবিশাল সাম্রাজ্যের নিয়মন করিতেছে ইহা আরও সহজে বুঝা যায়। ইহা হইতে আরও বুঝা যায় যে, আমরা যে অনন্ত শক্তির অন্তর বিলাস দেখিয়া আপাতঃ মুগ্ধ ও কৃতাৰ্থ হইলেও, যেমন অনির্ববচনায় অনন্য-লভ্য আদি কারণ সেই নিয়ন্তাকেই চরম লক্ষ্য ও আরাধনীয় মনে করি, তদ্রুপ ব্যবহার-জগতে আমরা নানা-শক্তির নানা-লীলা দেখিলেও কেন্দ্রীভুভ শক্তির একমাত্র নিয়ন্ত সেই সম্রাটুই আমাদের আরাধ্য ও সম্মানাহঁ। আমার মনে হয়, জীব চরম লক্ষ্য ভুলিয়া সংসার-ক্ষেত্রে যেরূপ অশান্তি ভোগ করে-নিস্কৃতি পায়না, তদ্রুপ রাজনীতিক্ষেত্রে অনেকেই চরম লক্ষ্য বিস্মৃত হইয়া অগাস্তিকে আহবান