পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ 9x] পাষণ্ড আদি অসৎ সংঘকে অচিরে বিতাড়িত করিয়া দুৰ্গকে নিষ্কলুষ করুন, প্ৰকৃত হিতাকাঙক্ষা স্পষ্টবক্তা প্ৰবীণ সজজননিচয়ে ভুগা সমলিঙ্কত করুন, এবং মহাপাপ ব্যসন-সপ্তকের সমূলোৎপাটন করিয়া পরমেশ্বরে পরমভক্তি স্থাপন পূর্বক পবিত্র আনন্দ অনুভব করুন। দেখিবেন, অচিরে উপরাগান্তে শশাঙ্কের রোহিণী যোগের ন্যায় আবার সেই শান্তি, সম্পত্তি সমাদরে স্বয়ং সমালিঙ্গন করিবে । 舰 কেহ কেহ হয়ত বলিতে পারেন, অনেকে অশিক্ষিত হইয়া ও বিশাল সম্পত্তির অধীশ্বরতা করিয়া গিয়াছেন, সুতরাং শিক্ষার অভাব যে ভূস্বামিগণের ভীষণ ভবিতব্যতা ও শোচনীয় পরিণামের বিশিষ্ট কারণ, ইহা বলা যাইতে পারেন। কথাটা আপাত-সীতা, কিন্তু সেই প্রাচীন প্ৰবীণ মহাত্ম্যাগণের তােদৃশ সংশিক্ষা না থাকিলে ও সৎশিক্ষা জন্য যে সদস্তান, তাহা তাহদের বিলক্ষণ ছিল। তাহারা দেব, দ্বিজ, গুরু ও প্রাজ্ঞের পূজন, অতিথিসৎকার, শুচিতা, সরলতা, ব্ৰহ্মচৰ্য্য, অহিংসা, অনুদ্বেগকর বাকা, অপ্ৰিয় সত্য, বেদাভ্যাস, মনঃপ্ৰসাদ, আত্মনিগ্ৰহ ইত্যাদি সদ গুণে ठाव्लझाङ छिCद्धान । তঁহাদের নীতি বা স্মৃতিশাস্ত্রে প্রচুর পাণিগুত না থাকিলেও তাহাঁদের সদুন্যম, সৎসাহস, ধৈৰ্য্য, শক্তি, বুদ্ধি ও পরাক্রম বিলশিক্ষণ ছিল। ভঁাতারা জানিতেন। -- উৎসাহসম্পন্নমদীৰ্ঘসূত্ৰং ক্রিয়াবিধিজ্ঞং ব্যসনেম্বসক্তম। শূরং কৃতজ্ঞং দৃঢ়নিশ্চয়ং চ, লক্ষনীঃ স্বয়ং বাঞ্ছতি বাসতেতোঃ ॥