পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ७8 ] বিড়াল বৃন্দাহিত দুগ্ধকুস্তাঃ স্বপন্তি তে মূঢ় ধিয়ঃ ক্ষিতীন্দ্ৰাঃ ॥ “যাহারা ভূত্যের হস্তে রাজ্যভার ন্যস্ত করিয়া শৈলবিহারমাত্রপরায়ণ হইয়া অবস্থিতি করে, সেই সকল মুঢ়বুদ্ধি নরপতি বিড়ালবৃন্দের নিকট দুগ্ধকুম্ভ স্থাপন করিয়া নিদ্রা যায়।” তাহার এই সমস্ত উপদেশের অক্ষরে অক্ষরে সত্যতা উপলব্ধি করিতেন। তাই তঁহাঁরা শাস্ত্ৰমৰ্য্যাদানুসারে স্বাধিকৃত পৃথিবীকে পরিণীতা পত্নীর ন্যায় একান্ত রক্ষণীয়। মনে করিতেন। রক্ষাও করিতেন। পরিণীতা পত্নীর ন্যায় পৃথিবীকে অন্যের অধিকারে অপিত করিতে তাহারা লজ্জাবোধ করিতেন । তাহদের সময়ে দুর্গের অভ্যন্তরে ও বাহিরে পৈশাচিক তাণ্ডব ছিল না, ভঁাহাবা প্ৰাণাপেক্ষ প্ৰিয় করিয়া কুলধৰ্ম্মকে রক্ষা করিতেন । 夺中东斗一 “ধৰ্ম্মে নষ্টে কুলং কৃৎস্নমধৰ্ম্মোহুভিভৰত্যুত অধৰ্ম্মাহুভিভবাৎ কৃষ্ণ ! প্ৰদুষ্যন্তি কুলস্ক্রিয়াঃ । শ্ৰীষু দুষ্টাসু বাষ্ণোয় ! জায়তে বৰ্ণসঙ্করাঃ ॥ সঙ্করো নরকায়ৈব কুলক্সানাং কুলস্য চ | পতন্তি পিতরোহ্যেষাং লুপ্ত পিণ্ডোদক ক্রিয়াঃ ॥ কুলধৰ্ম্ম নষ্ট হইলে অবশিষ্ট সমস্ত কুল অধৰ্ম্ম দ্বারা অভিভূত হয়। অধৰ্ম্মের প্রাদুর্ভাৰ হইলে কুলস্ত্রীগণ দূষিত হইয়া উঠে। স্ত্রীগণ দূষিত হইলে বর্ণসঙ্কর উৎপন্ন হয়। সঙ্কর হইলে সেই কুল এবং কুলনাশৰু দুরাত্মাদিগের নুরক হইয়া থাকে,