পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ৩৬ ] প্ৰাচীন প্ৰণালীর কুসংস্কারত্ব প্ৰতিপাদনে কুষ্ঠিত হন না । কিন্তু সেই কুসংস্কারপন্ন প্ৰাচীনগণের সুখময় জীবনের সহিত স্বীয় ভীষণ দুঃখময় জীবনের যে কি তারতম্য, তাহা একবার ভাবিয়া দেখা উচিত । উন্নতি-পিপাসু হইলে যে সুীয় দেশাচার ও কুলাচারকে উল্লঙ্ঘন করিতে হইবে, এরূপ কোন নিয়ম নাই । নানা অলঙ্কার ভূষিত বারাঙ্গনাকে দেখিয়া কুলাঙ্গনাগণের কলটা झ8ग्ना कि छैङि ? তাই বলিতেছিলাম, কৌলিক ধৰ্ম্মের অবিরোধে শিক্ষা দেওয়াই সৎশিক্ষার সুব্যবস্থা। ব্যাসনপরম্পরার অনিদান সুসঅঙ্গই সৎসঙ্গ । উন্নতির ইচছুক হইয়া অগ্রসর হইতে নিবারণ করি না, তবে ধ্রুব বিষয়ে অনাস্থা করিয়া অঞ্চব বিষয়ে ধাবিত হওয়া বিজ্ঞোচিত কাৰ্য্য নহে। পরিহিত বস্ত্রের শ্লথতাকে উপেক্ষা করিয়া উষ্ণীষ বন্ধনে ব্যগ্র হওয়া ব্ৰীড়াব্যঞ্জক নহে কি ? আমাদের বিশ্বাস, সৎশিক্ষা ও সতের সমাদর এবং অসৎ ও ব্যাসনপরম্পরার মূলোচ্ছেদ ব্যতীত অবনম্যমান ভুম্বামিবৃন্দের পুনরুত্থান অসম্ভব । কেবল ভূস্বামিগণের নিমিত্ত ভীষণ ভবিতব্যতা বা কুগ্ৰহগণের কুদৃষ্টি সৃষ্টি হয় নাই। অন্তশ্চর ও অন্তিকচার মূৰ্ত্তিমান গ্ৰহগণের নিগ্ৰহ সাধন করুন। অচিরে ব্যোমচার গ্ৰহগণ অনুগ্ৰহ প্ৰকাশ করিবেন, সন্দেহ নাই। : wi. ২০০৫, পরিণীত থষ্ট্রীর ন্যায় স্বাধিকৃত পৃথিবীর রক্ষণাবেক্ষণ