পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

! ७१ ] করুন ; বসুন্ধর কল্পলতার ন্যায় অচিরে নিঃসংশয় অভীষ্ট ফল প্রসব করিবে। আর আমাদের অনুরোধ নিম্নলিখিত শ্লোকটার প্রতি দয়া করিয়া দৃকপাত করুন। নীতি শাস্ত্র বলেন :- “ডিষ্টন্য দণ্ড সুজনস্য পূজা ন্যায়েন কোষস্য চ সংপ্রবৃদ্ধিঃ। অপক্ষপাতোগুৰ্থিষু রাজ্য রক্ষা পঞ্চৈল যজ্ঞ কথিত নৃপণাম।।” མ ཨ་ ཁག་ལ་ཁང་པ་ཐག་པས་ཁང་ཚང་མ་ཡང་ག་ལ་གང་མང་ཁ་ কাৰ্ত্তিকে মৎস্য ভক্ষণ নিষিদ্ধ কেন ? হিন্দু-সমাজে কাৰ্ত্তিক মাসে চিরদিন মৎস্য ভক্ষণ নিষিদ্ধ আছে । কেন নিষিদ্ধ, তাহী জানিনা। পূৰ্বপুরুষগণের আচরিত বলিয়াই হউক, অথবা ইহার ভিতরে কোনও এক নিগুঢ় রহস্য নিহিত আছে বলিয়াই হউক, বংশপরম্পরায় এই প্ৰথা প্ৰতিপালিত হইয়া আসিতেছে। কারণ ব্যতীত কার্ঘ্যের উৎপত্তি হয়, না । সুতরাং সুস্পষ্ট বা অস্পষ্ট ভাবে একটা না একটা কারণ যে ইহার মূলে অবশ্যই বৰ্ত্তমান আছে, তাহা অস্বীকার করা যায় না। কারণটা যে অবশ্য একটী মহৎ উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত, তাহাও বোধ হয় সূক্ষদশী শিক্ষিতের অস্বীকাৰ্য্য হইবে না বা হইতে পারেন। যাহা হউক, পূর্বপুরুষগণের আচরিত বলিয়া অন্ধ-বিশ্বাসের বশীভুত হইয়া অথবা মানসিক