পাতা:উৎস - কৃষ্ণচন্দ্র রায়.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ १२ ] আপনাকে তৃণাদপি হেয় বলিয়া প্ৰতীতি হইতে লাগিল ভগবান এইরূপে কৌশলে দুই কাৰ্য্য সাধন করতঃ স্বস্থানে প্ৰস্থান করিলেন । ভাষানুবাদ । ংস্কৃত গ্রস্তের ভাষানুবাদ দ্বারা সাধারণের উপকার কি অপকার হইতেছে, উপস্থিত প্ৰবন্ধে আমরা তাহারই আলোচনা করিব। কেহ কেহ বলিয়া থাকেন, ভাযানুবাদ দ্বার! আমাদের প্ৰভূত উপকার সংসাধিত হইতেছে, কেহ কেহ বলেন যে, "ভাষানুবাদ দ্বারা আপাততঃ উপকার প্রতীয়মান হইলে ও ভিতবে ভিতরে অবনতির পথই পরিস্কৃত ਕੋਣਾ, সুতরাং ইহা উপকার নহে, উপকারাভাস মাত্র। কোন বিষয়ের তত্ত্ব নিষ্কাশনে প্ৰয়াসী তইলে, প্রথমতঃ উভয় পক্ষের কথার তারতম্য বিবেচনা করা কৰ্ত্তব্য। অতএর দেখা যাউক ভাষানুবাদপ্ৰিয়গণ ভাষানুবাদের আধিক্য প্রদর্শনার্থ কী দৃশ যুক্তিনিবাহের অবতারণা করেন এবং তৎপ্রতিপক্ষগণ তৎপ্রতিকূলেই বা কি বলিয়া স্বমত সংস্থাপন করেন । র্যাহারা ভাষানুবাদের প্রশংসা করেন, তাহারা বলেন যে, পূর্বকালে গৃহ পরিত্যাগ করিয়া গুরুকুলক্লিষ্ট হইয়া এমন কি প্ৰাণ পৰ্যন্ত পণ করিয়াও জনসাধারণ যে যে গ্ৰন্থ সমূহের প্ৰকৃত রহস্য উদঘাটন করিতে সমর্থ হইতেন না, ভাষানুবাদের