পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/১০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস প্রেস ক’রে দেওয়া হোক। রমেশ যতই বলুক, ও-সব চাষের কাজ ওকে দিয়ে হবেও না, আমরা করতেও দেব না । কেমন বাবা, चां°नि कि वळून ? দীনেশ বলল, বা রে কথা ! মা যে এতদিন বলে’ আসছেন, মেজদা’র মেয়ে হ’লে ঐ টাকা দিয়ে তার গয়না গড়ানো হবে । সে বেচারীকে বঞ্চিত করা কি ঠিক হবে ? গৃহিণী বললেন, পরেশের যদি মেয়েই হয়, তা’ হ’লে ঐ সাড়ে চার হাজার টাকার গহনা আমি তার বিয়ের সময় দেব ; তার আগে যদি মরি, তা’ হ’লেও উইল করে দিয়ে যাব। আমি বললাম, পরেশের প্রস্তাব আমি অনুমোদন করছি। পরেশ পারেশের মতই কথা বলেছে। এই ত চাই ! এই ত চাই ! নরেশ বলল, এ তে রমেশের কলকাতায় আটকিয়ে রাখবার बादश्वा ठूल । বড়-বৌমা বলে’ উঠলেন, আর সে ব্যবস্থার বিরুদ্ধে রমেশ একটী কথাও বলতে পারবে না; মেজ-বাবুর এ আদেশ অমান্য করবার শক্তি बCबद्ध शCद् न् । আমি বললাম, পরেশ তার কৰ্ত্তব্য প্ৰতিপালন করল, দীনেশ ত সেই সতেরই বৈশাখ রমেশের বাড়ী ভোজ খেয়েই তার কৰ্ত্তব্য শেষ করবে। গিয়ী, তোমার কৰ্ত্তব্য কি কিছু নেই, বড়-বৌমা কিছু বলবে না। আমি ত এখন অকৰ্ম্মণ্য। মাসে চারশ টাকা পেন্সন পাই बाह्य ; আমি আর কি করতে 叶f商 মেজ-বৌমা এতক্ষণ চুপ করে ছিলেন। এইবার তিনি বললেন, অমন কথা বলবেন না। বাবা ! আপনারই তা সব ; আপনি যে ଈଷିତ