পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস বলেন। আমি তর্ক আরম্ভ করি, যা’ তা’ বলি, আর বাবা তখন র্তার অসীম জ্ঞানের ভাণ্ডার খুলে দেন। গৃহিণী বললেন, বেশ, তোমরা ওঁর ভাণ্ডার লুণ্ঠন কর, আমি আসছি। দেখো, ভাণ্ডার শূন্য করে ফেলো না। নরেশ বলল, সে ভয় নেই মা ! গৃহিণী চ’লে গেলেন ; এদিকে আমরা জন্মান্তরবাদ নিয়ে ঘোর আলোচনা আরম্ভ করলাম। আমরা আলোচনায় এমন তন্ময় হয়ে গিয়েছিলাম যে, রমেশ কখন এসে এক পাশে বসেছে, তা” আমরা জানতেও পারি নি। একটু পরে গৃহিণী খাবারের রেকাব ও জল নিয়ে যখন ঘরে প্ৰবেশ করলেন, তখন তার দিকে দৃষ্টি পড়তেই দেখি, রমেশ চুপ ক’রে বসে আছে । গৃহিণী বললেন, তোমাদের তর্ক চলুক ; আমি ততক্ষণ রমেশের ক্ষুধা নিবৃত্তি করাই । রমেশ বলল, মা, এখন খাবার থাক, আগে ওঁদের তর্ক শেষ হোক । গৃহিণী হেসে বললেন, তর্কের কি ওঁদের শেষ আছে। তৰ্ক যখন আরম্ভ হয়েছে, তখন ওঁদের ঐ জন্মান্তরবাদ জন্মান্তর। পৰ্য্যন্ত চলবে। ওর জন্য ব্যস্ত হোয়ে না। সুতরাং আমাদের তর্ক মাঝপথেই থেমে গেল। নরেশ বলল, বাবা, কাল লাইব্রেরী থেকে খানকয়েক বই না আনলে আপনার কথার জবাব দিতে পারছি নে । পরেশ বলল, বইগুলোর নাম বল না। लान। छूभि श् उ भएन bbr