পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস একটা স্পিরিট ল্যাম্প, আর এক বোতল স্পিরিটও দিলাম। একটা হারিকেন লণ্ঠনও এই ট্রাঙ্কের মধ্যে দিলাম। এক বাণ্ডিল বাতি আর এক প্যাকেট দিয়াশলাইও রইল। এসব ফিরিয়ে এনে না, সবই সেখানে রেখে এসে ; ট্রাঙ্কটাও রেখে এসো। এ ট্রাঙ্ক আর তোমাকে মেদিনীপুরে খুলতে হবে না, একেবারে চাবি বন্ধ ক’রে রেখো। পথের মধ্যে রমেশকে কিছু দেখিও না। আর এই সুটকেসে হরেন্দ্রবাবুর মেয়েব জন্য সাড়ী, ব্লাউস, আয়না, চিরুণী, কিছু এসেন্স, সিদূর, ফিতে প্ৰভৃতি রইল। ওখানে থেকে টাকা পাচেকের মিষ্টি কিনে এই সবগুলি দিও। রমেশের পক্ষ থেকে এই সাড়ীখানি দিও। আর তোমাদের দু’জনের কাপড়-জামা এই সব রইল। DD BBB BB LBBBD DDuD DLL DBBD DDDS BBDS বেড়ে যাবার সময় ওই নৃতম ট্রাঙ্কটা আর এই হোন্ড-অলটা নিয়ে যেও । রাত্রে থাকতে হ’লে বিছানার দরকার হ’তে পারে। আমি হেসে বললাম, তা’ হ’লে কিছু চাল-ডাল, নুন-তেল-ঘি আর বাদ রাখলে কেন মা ? একেবারে ঘর-গৃহস্থালীর সব ব্যবস্থা হয়ে যেত । মা বললেন, নিতান্ত দরকারী, অথচ পাড়াগায়ে পাওয়া যায় না, এমনি যা’ কিছু তাই গুছিয়ে দিলাম ; চাল-ডাল সবখানেই মেলে। দেখ দীনেশ, আর একটা কাজ এখনই সেরে রাখা। এখনই গিয়ে দু’খানা টিকিট কিনে রাখা। কি জানি, রমেশের ছাপাখানা থেকে আসতে যদি একটু দেরীই হয়, তা’ হ’লে তখন তাড়াতাড়ি করতে হবে। তার চাইতে, টিকিট কেনা থাকলে আর কোন ভয় থাকবে ना। उांझे बॉ७ । O