পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস পথের সন্ধান দিল। তারপর তিন চার মিনিটের মধ্যেই আমাদের গাড়ী একেবারে একটা বাড়ীর উঠানে গিয়ে দাঁড়াল। বাড়ীর কেউ তখনও ওঠেন নি। রমেশ গাড়ী থেকে নেমে एछांकूव्|-l, ििहे ! দেখ মা, “মা” ব’লে আমরাও ত তোমাকে দিনরাত ডাকি, ‘দিদিকে কত ডাকি ; কিন্তু, সেদিন রমেশের ঐ “মা”, ‘দিদি’ ডাকের মধ্যে যে কি সুধা ছিল, কি ব্যাকুলত ছিল, সে কথা আমি তোমাকে বলতে পারছি না। ;-সে ডাকে আমাদের রক্ত-মাংসের প্রত্যক্ষ মা কেন, স্বয়ং জগজ্জননীর আসন ও নিশ্চয় টলে। এমন মধুমাখা “মা”, *िि° लश्चन डiशि कन्& ९gनि नि । রমেশের ডাক শুনে ঘরের মধ্যে থেকে উত্তর এল-কে বাবা রমেশ এলি। ও দুর্গা, শীগগির ওঠে। মা, রমেশ এসেছে। যেমন ডাক, তেমনি তার উত্তর । আমার শ্ৰান্ত-ক্লান্ত শরীরমন যেন জুড়িয়ে গেল। তাড়াতাড়ি দুয়ার খুলে একসঙ্গে মা ও মেয়ে বেরিয়ে এলেন। রমেশ বলল-আমি এক আসি নি মা ! আমার সঙ্গে দীনেশ দাদা এসেছেন । এই কথা শুনেই মা ও মেয়ে মাথার কাপড় টেনে দিতে গেলেন। আমি তখন এগিয়ে গিয়ে প্ৰণাম ক’রে বললাম-মা, দিদি, আমি যে, রমেশের দাদা, আমাকে দেখে আপনার লজ্জা করছেন কেন? রমেশ, তুমি মা, দিদিকে প্ৰণাম করলে না। ভুলে গেলে বুঝি। রমেশ বলল, ছোড়-দা”, আপনার প্রণামেই আমারও প্ৰণাম করা হয়ে গেছে ।