পাতা:উৎস - জলধর সেন.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস মা, সত্যি বলছি—আমার যে কি আনন্দ হয়েছিল, তা’ তোমাকে বোঝাতে পারছি নে ! সে কথা যাক, রমেশের বাড়ীতে উঠে কি করলাম সেই कथी बनि । রমেশের মা তঁদের সেই বারান্দায় একখানি পুরাণো মাদুর তাড়াতাড়ি এনে পাততে পাততে বললেন, বাবা, বসতে যে দেব তার যায়গাও নেই, কিসে যে বসােব আপনাকে, তাও ভেবে পাচ্ছি নে । গরীবের বাড়ীতে যখন পায়ের ধূলো দিয়েছেন, তখন এই ছেড়া মাদুরেই বসতে হবে। আমি তখনও উঠানে দাড়িয়ে আছি। সেখান থেকেই বললাম, মা গো, এই সারাপথ আপনার ঐ ছেলের ‘তাই ত, তাই ত” শুনতে শুনতে এসেছি ; আবার এখন আপনিও তাই আরম্ভ করলেন। ও-সব আপনি, মশায়, পদধূলি, আর যা” কিছু আপনার গুরুদেবের জন্য তুলে রাখুন ; আমি ঘরের ছেলে ঘরে এসেছি—ব্যস। দিদি হেসে বললেন, ঠিক বলেছ ভাই। তুমি যদি তাই না ভাবতে, তা’ হ’লে আসবে কেন ? এ তোমারই বাড়ী । এটা গরীবের বাড়ী ত নয়, ক’লকাতার দীনেশ সিংহের বাড়ী-কেমন ? তোমায় এর আগে কখনও দেখি নি ভাই, কিন্তু রমেশের চিঠিতে তোমাদের কথা শুনে য’ ভেবে রেখেছিলাম, তাই দেখছি। তোমার কথা শুনে শরীর জুড়িয়ে গেল। কে বলে আমরা গরীব, আমরা চাষা ? আজি দেখে যাক, আমরাই বা কি, আর নাড়াজোলের ब्रांखांद्दे दक्षि ? আমি বললাম, এই ঠিক হয়েছে দিদি ! ও হে রমেশ, ইডিয়াটের Ao