পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্ট সাত্ত্বিক লক্ষণ সেদিন সঙ্কীৰ্ত্তনের সময় পণ্ডিতজীকে নাচতে দেখে মালপো-তত্বপ্রচারিণী সভার সম্পাদক তাকে একথানা নিমন্ত্রণা-পত্ৰ পাঠিয়ে দিয়েছেন। আর অনুরোধ করেছেন যে অষ্ট-সাত্বিক লক্ষণ সম্বন্ধে डैहिक qकजिन दक्ऊा कबूटडझे श्टव। “এই সামলাও এখন ঠেলা।” -বলে পণ্ডিতজী আমার দিকে চিঠিখানা ফেলে দিলেন ; “সেদিনকার সঙ্কীর্তনের জ্বালায় এখনও কোমরে মালিশ করতে হচ্ছে ; আর তার উপর আজ যদি অষ্টসাত্বিক খেচুনীর কসরৎ দেখাতে হয় ; তা’লে সন্ধ্যাবেলা দম আটকে গিয়ে রাত নটা আন্দাজ বৈকুণ্ঠ পৌছে যাবো । না বাৰু, ও-সব বৈকুণ্ঠে-ফৈকুণ্ঠে আমার পোষাবে না । অমনি কেউ মালপো দেয়, তা খবর দিও।” আমি জিজ্ঞেস করলুম-“তোমার মধ্যে বৈকুণ্ঠে যাবার লক্ষণ বিশেষ ত কিছু দেখছিনে।” পণ্ডিতজী আশ্চৰ্য্য হ’য়ে চোখ দুটাে কপালের মাঝখানে তুলে’ বললেন-“বল কি হে ! তুমি ত শািস্তর মুন না দেখছি । একে আজ লক্ষ্মীবার, তার উপর যদি গলায় মালাপী- আটকে গিয়ে অষ্টসাত্বিক খেচুনি খোঁচতে খোঁচতে দেহত্যাগ হয়, তাহলে বিষ্ণুদূতেরা ছেড়ে দেবে মনে করেছি । হরি-ভক্তি-বিলাসের মালপোখণ্ডখানা একবার পড়ে? দেখো দেখি ”