পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩

অবতারের মহিমা না-হয় কামিনী-কাঞ্চনের দোহাই দিয়ে ত্যাগই কল্পম। আর এই দুর্ভিক্ষের দিনে অবতার পুরুষদের হুকুম মত কোনো দিন বা উপবাস; কোনো দিন বা পাস্তাভাত ভক্ষণ, তা”ও না-হয় চলতে পারে। কিন্তু অবতারেরা যদি পাঁজি-পুথি দেখে একটা ভাল দিন স্থির করে” হুকুম করেন যে আজ পাঁচটা দশ মিনিট থেকে সাতটা বাইশ মিনিট পৰ্য্যন্ত সবাই মিলে কঁাদ ; কাল নটা সতের মিনিট থেকে সাড়ে দশটা পৰ্য্যন্ত সবাই মিলে গড়ের মাঠে গিয়ে ডিগবাজী খাও, তাহলে যে পৈতৃক প্ৰাণটা নিতান্তই অতিষ্ঠা হয়ে ওঠে। এ সব দাত-পুজো, খড়ম-পুজো, কঁথি-পূজোরই üf范1” কথাগুলোর মধ্যে রাজনীতির একটু বোটুকা গন্ধের আভাষ পেয়ে তাড়াতাড়ি সেরে নেবার জন্যে আমি বললাম-“ও-সব সে কালে চলতো, পণ্ডিতজী ; আজকালকার ছেলেরা অত সহজে ঘাড় নোয়ায় না।” পণ্ডিতজী একটু হেঁসে বলেন-“ঐ ত তোমাদের রোগ, ভায়া ; পুরাণো বন্ধু একটু বেশ বদলে এলে আর তোমরা চিনতে পার না। মানুষের ধাত কি আর অত সহজে বদলায় ? ছাপায় পুরুষ ধরে’ যারা খড়ম-পূজো কোরে এসেছে, তাদের ঘাড়গুলি ক’রেঙ্গ-কারো পায়ের তলায় লুটিলে পড়বার জন্যে ব্যস্ত হয়ে রয়েছে। যেমন-তেমন একটা হলেই হলো-হয় LDBDuDBDSDD sLLBBS DDD DDDBS D DDBDBtSS BB BY জিনিসেরই কালভেদে ভিন্নরূপ । এরাই প্রমোশন পেয়ে ক্রমশঃ