পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

丐外可冈町可夺矶 একটা, হুটো, ক্ৰমে তিনটে চুরুট পুড়ে’ ছাই হয়ে”। গেল। ঘর ধোয়ায় অন্ধকার হ’য়ে উঠলো, কিন্তু inspiration আর সেদিন এলো না । শেষে বিরক্ত হয়ে “দুত্তোর’ বলে? কলম ছেড়ে উঠে পড়লুম। কাধে একখানা চাদর ফেলে। লাঠিগাছটা বগলে নিয়ে পণ্ডিতজীর ঘরের কাছে গিয়ে বললুম-“চলুন। একটু সান্ধাসমীরণ সেবন করে’। আসা যাক।” পণ্ডিতজী তখন দু-তিন হাত সম্মুখে ভুড়িটিকে বিস্তার করে।” দিয়ে একটা প্ৰকাণ্ড তাকিয়া ঠেস দিয়ে গুৰুৰ গুণ করে” তুলসীদাসী রামায়ণ পাঠ করছিলেন । আমার আওয়াজ শুনেই বইখানি বন্ধ করে’ ভুড়ির উপর রেখে দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন-“কি, সাহিত্য-সেবা শেষ হোলো ?” একটু আমৃতা আমতা করে” বললুম-"নাঃ-আজ আর কিছু হবার লক্ষণ দেখলুম না । মা সরস্বতীর দরজায় তিন তিনটে মোটা মোটা থুপ কাঠি আলিম এক ঘণ্টা উদ্ধমুখ হ’য়ে স্থা করে” বসে’ রইলুম ; কিন্তু দেবীর দরজা খোলার সাড়া শব্দ কিছু পেলুম না। কাজেই ভাবলুম মা সরস্বতীর উপর আর বৃথা অত্যাচারের চেষ্টা না করে” গারে একটু হাওয়া লাগিয়ে বেড়াই । তিনিও হাফ ছেড়ে বঁাচনেন, আমিও হাফ ছেড়ে বাঁচবো ।”