পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

w · · · · · · · · କf ?tity ?|frଞ୪ পণ্ডিতজীর কেমন ৰািদ অভ্যাস তাঁর ছেলৈটাকে স্কুলে পাঠশালৈ’ পাঠাবেন না। ছেলেটা ষাঁড়ের মত লাফিয়ে লাফিয়ে পাড়া মাথার করে” বেড়াচে । তার জালায় • গাছে পেয়ায়াখাধিকবার জো” নেই, লাউমাচার খুঁটি থাকার জৈা নেই, খেজুর’ গাছে’কলসী থাকবার জো নেই। বই হাতে দিলে তাঁর ঘুম পায়, না-হয় মাখা । ধরে, না-হয় পেট কামড়ায় ৷ ‘ পণ্ডিতজীকে একদিন 'অঞ্জনীয়-ফিনল্প * করে” বললুম-“দেখুন। আপনার ছেলে "মুখু হবে, ঐটা দেখতেশুনতে বড় খারাপ। ছেলেটার একটা কিছু ব্যবস্থা করুন।” পণ্ডিতজী অম্লান-বদনে উত্তর দিলেন—“লেখাপড়াটা আমাদের বংশে কেমন সম্ম না। আমরা সবাই না পড়ে।” পণ্ডিত'। আমার বাবা যখন ছেলেবেলায় লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়াতেন তখন দাদা, মশায় তার শুভঙ্করীতে বিদ্যা পরীক্ষা করবার জন্যে জিজ্ঞেস করেছিলেন-“আচ্ছা বলা দেখি, এক-একট্রনশিয়ালের যদি এক-একটা লেজ হয়, তো পঞ্চাশটা শিয়ালের কাটা হবে ?” ৰাবা ধ করে’ উত্তর দিলেন-“আজো আমরা মন-কবা পৰ্য্যন্ত শিখেছি, এখনও লেজ-কষা শিখিনি।” দাদা মশায় রেগে বাবার কাণ মলে’ দিতে গিছলেন বলে’ ঠাকুরমা রাগ করে” তিন দিন ভাত খাননি ।