পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

না পড়ে পণ্ডিত 独悬翰 পণ্ডিতজী বললেন- “হা, কুসঙ্গে পড়ে।” কিছুদিন ও-কাৰ্য্য করেছিলুম। বটে। কিন্তু সে পাপ আমার অনেকদিন হোলো খণ্ডে গেছে। যতদিন পেটে কলেজী বিদ্যের কণামাত্র ছিল, ততদিন পেট ফাঁপতো, হাই উঠতো, চলতে গেলে ঠ্যাং বেঁকে যেতো । তারপর একদিন গোলদীষির ধারে গিয়ে সিনেট হলের দিকে মুখ করে।” মা সরস্বতীর উদ্দেশে গললন্ধীকৃতৰস্ত্ৰ হ’য়ে বললুম-“ম। পেটে যা ছিটে-ফোটা দিয়েছ তা সুদস্তদ্বন্ধ ফিরিয়ে নাও, আর সঙ্গে সঙ্গে भांगाद्र छिन्दशश्र गिब्रा७ि निबा (" মায়ের মেজাজ তখন শরিফ ছিল বোধ হয়। মা আমার প্রার্থনা শুনে বলেছিলেন-“তথাস্তু” । সেই অবধি আর ওদিক মাড়াইনে । আমার কেমন ধারণা হ’য়ে গেছে যে কলেজের ছেলেরা একেবারে গয়লার বাছুর হয়ে যায় ।” আমি জিজ্ঞেস করলুম-"সে আবার কি ?” পণ্ডিতজী বললেন—“আহা ! সে গল্পটা জানিসনে ? একটা গল্পলার ঘরের বাছুর আর একটা বামুনের ঘরের বাছুর একদিন এক যায়গায় ছাড়া পেয়েছিল । গয়ালা টেনে দুধ দোয় ; কাজেকাজেই তার বাছুরটা একটু কাহিল আর বামুনের শরীরে একটু দয়ামায়া ছিল ; কাজেই তার বাছুরটি ওরি মধ্যে একটু হৃষ্টপুষ্ট । বামুনের বাছুর গম্বুঢ়া-বাছুরকে বললে-“ভাই একটু খেলা কাবুবি ?” গিয়লার বাছুর বললে-কোরবো। বামুনের ব্ৰাছুরের বেশ একটু ঘূৰ্ত্তি হোলো। সে বললে-"তবে আয় ভাই খানিকটা চুটোছুটি ক’রে বেড়াই।” গয়লার বাছুরের ছুটোছুটি করুবার