পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলধর খুড়োর অহিংসা y কায়মনোবাক্যে অহিংসা প্র্যাকটিস করছি তা ত জানিস। রাত্রে - মশা-ছারপোকার জালায় ঘুম হয় না, কিন্তু ভয়ে মারতে পারিনে, পাছে মনে হিংসাবৃত্তি ঢুকে যায়। একবার ছারপোকা মাৱতে DBBDB BDBB DBLBD D DBDD BDBD uDuuDuB BB DL DD D BB DB ጓ1!” গদাই বিনীত ভাবে বললে-“না খুড়ো, সে ভয় নেই। তোমার শরীরের গ্ৰন্থি সাত্বিকতার প্রভাবে যে রকম শিথিল হ’য়ে এসেছে তাতে মশার অদৃষ্টে মৃত্যু লেখা না থাকলে সে আর তোমার হাতে মারা পড়বে না। তুমি মারুতে গেলে সে হাসতে হাসতে ਲੋ. ' খুড়ো খুব অনাসক্ত ভাবে একটা হাই তুলতে তুলতে বললেনঅহিংসা-সিদ্ধির লক্ষণই হচ্চে তাই ।” , গদাই জোড়হস্ত হ’য়ে জিজ্ঞেস করলে-“আচ্ছা, খুড়ো তা’হলে আমাদের মত রাজসিক জীবগুলোর কি গতি হবে ? রাত্রে ঘুমের ব্যাঘাত হলে যদি মশাগুলোকে সাত্বিক ভাবে ধরে” আস্তে আস্তে তাদের কাণ মিলে ছেড়ে দেওয়া যায় তা হলেও কি ধৰ্ম্মে পতিত হবার ভয় আছে ?” খুড়ো বললেন-“খড় কঠিন কথা, গদাই ; বড় কঠিন কথা জিজ্ঞেস করেছি। প্লািস্টলম্বন্ধে অহিংসা-সংহিতায় কোনো অনুশাসন দেখতে পাওয়া যাচ্চে না । আসল কথা হচ্চে কি জান-মশা হলেন কৃষ্ণের জীব । সুতরাং তিনি যখন লীলাচ্ছলে তোমার অঙ্গে হুল ফোটাতে আরম্ভ কৰূবেন, তখন তুমি সেই মশার অন্তৰ্য্যামী