পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিরামিষ লড়াই ve কইলেই বলে ‘কন্যাম্পিরেসি’ করছি। এ সম্বন্ধে আবেদন-নিবেদন অনেক করা সত্বেও যখন আটটি রম্ভা ছাড়া আর বেশী কিছু পাওয়া যায় নি। তখন দুঃখের সহিত অনুর বাবুদের জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে, তাদের সঙ্গে সহযোগিতা করা আর আমাদের পোষাচ্ছে না। এতে তাদের গুতোর চোটে আমাদের প্রাণ যায়-ত কি আর कब्रय, ना हम छिrक cयहां शांब ।” অগ্নি তড়িাক করে” লাফিয়ে উঠে তার সপ্তজিহবা লক লক করতে করতে বলে উঠলেন-“দাসত্বের রাজু আমাদের জালিয়ে দিতেই হবে। দুর্ভিক্ষই হোক আর মহামারীই হোক, ম্যালেরিয়াই হোক আর ইনফুলুয়েনজাই হোক, আমাদের এই তেত্রিশকোটির প্ৰাণ যখন বেরুবে না।--তখন আর আমাদের কিসের ভয় ? আপনারা যদি আমার সাহায্য করেন, বায়ুযুদি একটু অনুকুল হয়ে বইতে থাকেন, তা আমি ত একাই অসুর-পুরী পুড়িয়ে ছারখার করে” দিতে পারি-এর জন্যে এত কাল্পাকাটিই বা কেন, সহযোগিতা বর্জনের বাসনাই বা কেন ?” অগ্নির। এই রকম আসাত্বিক প্ৰস্তাব শুনে দেৰতাদের মুখ শুকিয়ে এল। যমরাজ সভাপতির কাণের কাছে গিয়ে বলে দিলেন, -“সুরাটা বড় চড়া হয়ে যাচ্ছে না ? শেষে কি এই বুড়ো বয়সে আমাকেই নিজের কেণ্ঠ যেতে হবে ।” বায়ু চন্দ্রকে ইঙ্গিত করে” দিতেই তিনি মধুর হাসিতে সভাম্বল উজ্জ্বল করে” বলতে লাগলেন- “দেখুন ভ্ৰাতৃবৰ্গ, আমরা যখন দেবতার জাতি তখন আমরা মুখে যাই বলি, আমরা যে একেবারে হাড়ে হাড়ে।