পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

êxos তোমার মত হয়েছি ; একটু পাউডার মাখলে আর চেনবার জো cनहै।' গোপাল দা’ এই সময় জিজ্ঞেস করলেন- ‘আপনি কি বলতে চান, ও থেকে কিছু আমরা পাইনি ?” পণ্ডিতজী বল্লেন-“পাবো না কেন, যথেষ্ট আক্কেল পেয়েছি তাই ত ১৯০৫-এর পর এল রাজনীতির রাজসিক যুগ । তথন আমাদের অন্তরের দেবতাটি অন্ধকার মূৰ্ত্তি ছেড়ে রক্তমূৰ্ত্তি ধরেছেন কাজেই তখন “ক্রন্দোলনে”র বদলে আরম্ভ হোলো-গুতো । তখনকার মূলমন্ত্র হচ্ছে-‘দে ডাণ্ডা, দে ডাণ্ডা ” ফিরিঙ্গি সভ্যতার উপর চোটে গিয়ে আমরা তখন বাইরের সাবান, বুরুষ, ছেড়া পেণ্টলান টেনে ফেলে দিয়েছি বটে, কিন্তু মনের চংটা বদলায়নি। মনটা তখনও বুলচে-'একবার ওদের শিল, ওদের নোড়া নিয়ে ওদের দাতের গোড়ায় লাগাতে পারলে হ’ত ভাল।” শিল-নোড়া যখন পাওয়া গেল না, তখন আমরা অভিমান ভরে হ’য়ে দাড়ালাম সাত্বিক। “এই যে গোস্বামী মতে ভারত-উদ্ধার আরম্ভ হয়েছে এর মূলমন্ত্র হচ্ছে ঃ-স্বারাজ যদি না দাও, তা তোমাদের সঙ্গে আড়ি ; ও কালামুখ আর দেখবো না -এটা হচ্ছে ঈঙ্গিবঙ্গের সাত্বিক যুগVstr. If R 5S, tr, s ག་གེ་-རྩi་ཡ་ཤ་ཤifསྟེ་༽འོད་ আমার কথাটা ভাল লাগলো না ; জিজ্ঞেস করুলুম-“তোমার ঐ খুতধরা রোগটা বুঝি আর গেল না ? এত ত্যাগ-সংযম থাকতে ব্যাপারটা তামস-সাত্বিক হতে গেল কেন ?