পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেশের ভবিষ্যৎ আমি তখন চুপ করে’ বসেছিলাম। পণ্ডিতজীর এই আজগুৰী ব্যাপায় শুনে জিজ্ঞাসা করুলুম-“কে সে ?” BiiuDD DBDBDD DBDu DuDuDuD DB DB BuLSLeqDrrBBJ একটি মেয়ে মাটীতে উপুড় হ’য়ে পড়ে আছে। জীৰ্ণ শীর্ণ "আসমুদ্র-হিমাচলব্যাপী কঙ্কালসার দেহ, আর কালো চুলের রাশি কাদায় লুটাচ্চে। তার পিঠের উপর একখানা প্রকাও পাথর চাপান আর পাথরের ধারে ধীরে রক্তের দাগ লেগে রয়েচে । আলোর একটা তরঙ্গ গিয়ে স্নেহশীৰ্ব্বাদের মত মেয়েটার মাথার উপর পড়লে । সারা দেহ তার কেঁপে উঠলো । সে আকাশের পানে মাথা তুলে’ দেখলে জ্যোতিৰ্ম্ময় পুরুষের মুখ্য করুণায় ভরে’ গেছে । তিনি বললেন- । মেয়েটি একবার হাতের উপর ভর দিয়ে ওঠ বার চেষ্টা কবুলে। পাথরের চাপে দেহ তার ফেষ্ট্রে ফেটে রক্তের ধারা ছুটিতে লাগল। মুখ তার চোখের জলে ভেসে গেলো। দিব্যপুরুষের পায়ের দিকে একবার কাতর দৃষ্টিতে চেয়ে সে আবার পড়ে? গেলো ।” ছেলেটির মুখখানি বেদনার ভরে উঠলো। সে তার চোখ দুটি পণ্ডিতজীর চোখের উপর রেখে জিজ্ঞেস করলে*সত্যি ?” পণ্ডিতজী নস্যাৰ্পর্মর্ট বেশ করে” ঠুনুকে আর এক টিপ নম্ভ খুব জোরে টেনে নিয়ে বললেন-“সত্যি-মিথ্যে জানিনে, যা দেখলুম। তাই বলছি । সত্যি কি মিথ্যে তা ত চোখের সামনেই