পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯২

扩8 छेत्रांशंका খন্দরের নমুনা দেখেই গিল্পী তার তিলফুলজিনি নাসাটিকে ৪৫ ডিগ্ৰী উচু করে” জানিয়ে দিলেন যে, তিনি যেখানে বিরাজ করছেন তার দশক্রোশের মধ্যে অঙ্গরাজকে ঘোঁসিতে হবে না। তিনি যে-ঘরের গিন্নি সে-ঘরের কোণে পক্ষীরাজের ডিম ফুটুলেও ফুটুতে পারে, কিন্তু স্বরাজের ডিম ফোটুবার কোনো সম্ভাবনা নেই। কাজে কাজেই আর করি কি ! দেবী। অামার, সাধনা আমার” --বলে তাকে দূর থেকে আলিঙ্গন জানিয়ে সরে পড়লুম।” কথাগুলো শুনেই পণ্ডিতজীর ৰেগুণ-পোড়ার মত মুখখানিতে কে যেন লঙ্কাবাটা ছড়িয়ে দিলে তিনি তার চোখ দুটি পাকিয়ে একবার রাইট টাৰ্ণ একবার লেফট টাৰ্ণ করে” নিয়ে বলতে আরম্ভ করলেন-“ও তা জানা কথা। ঘরটা বাঙ্গালীর পররাষ্ট্ৰ ; সেখানে স্বরাজ ফান্দবায় উপায় নেই। স্বরাজ গড়তে চাও, তা চলে’ যাও একদম গোিসদিবীর পাড়ে আর গরীবের কাছ থেকে ট্যাদা নিয়ে মোটর চড়ে বেড়াও, নয় ঢুকে পড় বিজলী সম্পাদকের মত অন্তরের মণিকোটায়। পরের অন্তরে খোটা গাড়তে গেলে যখন তাদের আপত্তি, তখন স্বরাজের খোটা নিজের অন্তরে গাড়া ছাড়া আর উপায় কি ? কিন্তু এক এক জনের প্রাণের মধ্যে এক এক রকম স্বরাজের হুমোপাখী যে ডিম পাড়ছে, তার করছি কি ?” अधि थिाख्छन कबूलूष—“ऊाटङ 4छ ८श्बछेड्ने वा कि ?” পণ্ডিতজী বললেন-“আরো বাপু, এই অন্তরের স্বরাজ একদিন-না-একদিন ঘোমটা খুলে’ বাইরে বা’র হবে ? তখন কার স্বরাজ খাঁটি তাই নিয়ে গোলমাল লাগবে না ? দেবভূমি