পাতা:ঋণ পরিশোধ.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( •१ ) নাই,এমন দ্রব্য আমরা কাহাকেও দান করিতে পারিব না । মুক্তহস্ত বা দানশীল হইতে হইলে প্রথমতঃ আমাদিগের ন্যায়পরায়ণ হওয়া উচিত । অঋণী ব্যক্তি টাকার সুদম্বরূপ কাহাকেও কিছু দিতে বাধ্য নয় ; সুতরাং অনায়াসেই দান কাৰ্য্যের জন্য অধিক ব্যয় করিতে পাবে । ৬ । পরিবারিক সুখ সচ্ছন্দক থাকে ও পুত্র কন্যtগণেব নিকট উত্তম দৃষ্টাস্তস্বরূপ হইতে পাবা যায়। ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির পারিবারিক দুররন্থার কথা পূর্বেই বর্ণিত কুইয়াছে। তাহার গৃহে কোন স্থখশান্তি নাই । অপরিমিতব্যয়ী পিতামাতার পুত্রকন্যাগণও প্রায়ুই অপরিমিতব্যয়ী হইয়া থাকে । যে ব্যক্তি বিবেচনাপূবর্বক অর্থের সদ্ব্যবহার করে, সে যে কেবল জীবিতাবস্থাতেই তাহার ফলভোগ করে, এমন নয় , ভবিষ্যৎ পবম্পরারও ধন্যবাদেব পাত্র হয় । ঋণমুক্ত ব্যক্তি যেন কেবল উপবোত্ত সুবিধা কযেকট যথেষ্ট বিবেচনা না করে , কেননা তাহার আবও কিছু কর। অবশ্যক। মীখ। ভাববাদী বলেন, “হে মনুষা, যাহা ভাল, তাহা ঈশ্বব তোমাকে জানাইয়াছেন ; ফলতঃ ন্যায্য অfচরণ, দয়াতে অনুরাগ ও নম্র ভাবে তাহার সহিত গমনাগমন ব্যতিরেকে তিনি তোমার নিকট আর কিছুরই অনুসন্ধান কবেন না ।” ন্যায্য আচরণ কবিতে হইলে, দয়াতে অমুবাগ থাকা ও নম্রভাবে ঈশ্ববের সহিত গমনাগমন করা আবশ্যক । ঋণ সম্বন্ধে ডাক্তার সামুযেল জন্সন সাহেবের উক্তি । “ঋণ থাকিলে যে কেবল নানাবিধ অসুবিধা ঘটে, এমন মনে করি ও না । ইহাতে দুরবস্থা ও উপস্থিত হয় ।