পাতা:ঋণ পরিশোধ.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( سواد ) দবিদ্রত উপস্থিত হইলে কোনও উত্তম কার্য্য করিবার ক্ষমতা থাকে না , অধিকন্তু সাংসারিক ও পারমার্থিক অমঙ্গল হইতে রক্ষা পাওয়া কঠিন হইয় উঠে। অতএব সাংসাবিক অবস্থা ভাল করিবার জন্য সকলেরই সর্বব- “ তোভাবে চেষ্টা করা বিধেয় । সর্বপ্রথমেই ঋণমুক্ত হইতে চেষ্টা কর । অনন্তর, দরিদ্র হইব না বলিয। • দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতঃ যাহা কিছু আছে, তাহাহইতে অল্প পরিমাণে খরচ কব । দরিদ্রতা মনুষ্যজীবনের সুখের শক্ৰ । ইহাতে মনুষ্যের স্বাধীনতা ও কোন ২ গুণ নষ্ট করে, এবং তাহাকে প্রায় অকৰ্ম্মণ্য কবিয়া ফেলে । পরিমিত র্যযেব দ্বাবা পারিবারিক শান্তিলাভ ভিন্ন পবেtপকার ও করিতে পারা যায । কিন্তু যাহাব নিজেবই তা ভাব আছে, সে কেমন করিয। অন্যের সাহায্য কবিবে ? অতএব যথেষ্ট থাকিলেই আমরা আবশ্যকীয খরচ বাদে দান ও কবিতে পারি। ঋণ গ্রস্ত মনুষ্য আপনি আপনাকে নীচ জ্ঞান করে , এবং চাকর ও দোকানীদেব অনুগ্রহণধীন হইয় পড়ে । সে তখন আর আপনি আপনাব অধীন থাকে না , কিম্বা মুখ তুলিয়া কাহারও সহিত কথা বলিতে পারে না । তাহার পক্ষে সত্যবাদী হওয়াও বড় কঠিন হইযী উঠে । স্বকীয উপার্জিত অর্থেব দ্বাবা জাবিক নির্ববাহ কবাই প্রকৃত সাধুর কার্য্য। যে ব্যক্তি এইরূপ করিতে না পারে, তাহাকে নিশ্চয়ই প্রতাবণপূর্বক অন্যের অর্থের উপর নির্ভর করিতে হয় ।” জনসন সাহেব বলেন যে, পবিমিত ব্যযের দ্বারাই ধন সঞ্চয় বা সাংসারিক উন্নতি সাধন করিতে পারা যায । তিনি পরিমিত ব্যয়কে “প্রজ্ঞার কন্যা, প্লরিমিতাচারেব ভগিনী এবং স্বাধীনতার মাতা” বলিয়া থাকেন।