পাতা:ঋণ পরিশোধ.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २० ) যদি কেহ কোন মহাজনেব দ্রব্য লইয়া মূল্য ন। দেয়, তবে তাহাকে সেই মহাজনের নিকট ঋণী বলা যায ঈশ্বর আমাদের প্রতি নিয়ত দয়া করিতেছেন , অতএব তাহার প্রাপ্য মান্য র্তাহাকে না দিলে আমবা ও র্তfহfর নিকট ঋণী হই । র্তাহাব নিকট সকল প্রকার অবাধ্যতার জন্যই আমাদিগকে নিকাশ দিতে হইবে । কেহ ২ ঈশ্বরের নিকট অধিক করিমাণে ঋণী, এবং কেহ ২ বা অল্প পবিমাণে ঋণী। এমন অনেক লোক আছে, যtহার সকল প্রকার দোষেই দোষী। আবাব এমন লোক ও অনেক দেখিতে পাওয়া যায়, যাহারা কেবল কখন ২ গুরু কর পাপে পতিত হয় । কেহ ২ বা নিষ্কলঙ্ক’ জীবন যাপন কবিয়া পৃথিবীতে সুনাম বাখিয়া যায । ঈশ্বব আমাদের আন্তরিক ও বাহ্য কার্য্যকলাপেব প্রতি সতত দৃষ্টি বাখেন। তাহাব সম্পূর্ণ বাধ্য হওয। আমাদের উচিত। তুমি কি কখনও এক ঘণ্টাকাল তাহাকে সর্ববান্তঃকরণেব সহিত প্রেম করিয়াছ ? তোমার জীবনে কৃত সমস্ত কুচিস্তা, কুবাক্য, ও কুকার্য্যেব বিষয় একবার মনে কবিয দেখ । প্রতিদিন এক একটী পাপ করিলেও ৪০ বৎসরে ১৪,০০০ সহস্ৰেব অধিক বাব পাপ করা হয় , কিন্তু আমাদের কৃত পাপের ংখ্যা কে গণনা করিতে পারে ? পূর্বকালের জনৈক ধৰ্ম্মিক ব্যক্তি বলি যাছিলেন, “মস্তকের কেশরাশি অপেক্ষা ও অামাব কৃত পাপের সংখ্যা অধিক ।” আমাদের ঋণ পবিশোধ কবণের অপারকতা । মনে কর, এক ব্যক্তি কাহারও নিকট এক কোটি টাকার ঋণী আছে । সে উত্তমণকে দুই চাবিটা করিয়া