পাতা:এলিজিবেথ.pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: శ్ এলিজিবেথ । তিনি কাসানের পরপর বলগা নদীর ধারে যাইয়া উপস্থিত হইলেন তখন তাঙ্ক র মনে, যে নাবিক তাহ থে প্রাণপণে নদী প।ব কবিয়া দিয়াছিল, তাহার কথা স্মবং , হইল । অন্য ন্য নাবিকদিগকে নিকোলাসের কথা জিজ্ঞাস। করাতে জানিতে পরিলেন, সে দুর্ভাগ্যক্রমে পীডিত হইয়া শয্যাগত আছে, অনেক দিন অবধি কাজ কৰ্ম্ম কিছুই করিতে পারে না, গুটি ছয় শিশু সন্তান লইয়া অন্ন ভাবে বড়ই ক্লেশ পাইতেছে। এলিজিবেথ তৎক্ষণ ংি তাহার বটতে গমন করিলেন । নবিক তাহ কে দেখিয়া চিনিতে পারিল না। কারণ, পূৰ্ব্বে সে যখন তাহ কে দেখিয়ছিল, তখন তিনি অত্যন্ত দীন চীন এবং মলিন ছিলেন, পোসাক পরিচ্ছদ কিছুই ছিল না, কেবল খন কতক তন্তসার মলিন মেকড মে ত্র পরিধান ছিল । এখন তাহ র সে সকল ভাব কিছুই নাই। ধন হইয়াছে, অহলাদে মন প্রসন্ন হইয়ছে, মুখশ্ৰী প্রফুল্ল হইয়ছে, শরীরে লাবণ্য হইয়াছে। ফলতঃ তাঙ্গার অবস্থ। সব্বাংশেই পরিবর্ত হইয় ছিল, তাহ (র সন্দেহ"নাই। এলিজিবেথ ত{হ (র দত্ত সেই সিকীট বাঙ্গির করিয়৷ তাছাকে দেখাইলেন এবং কতিলেন, “অমুক দিন তুমি অসময়ে অমকে নদী পর করিয়া অাম কে এই সিকিট দিয়াছিলে মনে হয় ?” এই কথ বলিয়া থৈলীহইতে এক শত টকা লইয়া তাঙ্গ র শয্যাতে রাখিয়া কছিলেন, “দেখ ! ই হ1 তোমার সেইগদানের পুরস্কার হইল। ধৰ্ম্ম ভাবিয়। অমকে অসময়ে দান করিয়াছিলে, এখন তাহ র শতগুণ হইতেও অধিক পাইলে ।” নাবিক এত অধিক অনন্দ ও বিস্ময় রসে নিমগ্ন হইল, যে তাহার নিকট কিছুমাত্র কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিতে সমর্থ হইল ন। এলিজিবেথ পিতা মাতাকে দেখিবর জন্য ব্যগ্র হইয়। দিবার ত্র চলিতে, আরম্ভ করিলেন। কিন্তু এত ত্বরা করি