পাতা:এলিজিবেথ.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এলিজিবেথ। శీవా বার কোন উপায় ছিল না। কেবল পরমেশ্বরের নিকটসৰ্ব্বদা এই বলিয়া প্রার্থনা করিতেন যে, “ আমাদের এমন হিতকারীর যেন কখন কোন হানি না হয়।” প্রতি বৎসর শীতকাল আইলে যখন শিকার করিতে আরম্ভ হয় তখন তাহার। মনে মনে আশা ও প্রার্থনা করিতেন যদি দৈবযোগে সেই মহাত্মা আমাদের এই কুটীরে এক বার আইসেন তাহা হইলে আমাদের মানস পুর্ণ হয়, কিন্তু সে আশার কিছুমাত্র ফল হইত না। কারণ তাছাদের সেই স্থানে যাইতে অপর সাধারণ সকলেরি নিষেধ ছিল, এজন্য স্মোলফ সেই নিষেধ কদাচ অবহেলা করিতে চাহিতেন ন এবং পারিতেনও না। আর তিনি সবিশেষ জানি- । তেনও না যে সেই সামান্য কুঢ়ীরের মধ্যে কি অপূৰ্ব্ব রত্বই গুপ্ত করা রহিয়াছে । বুদ্ধিমতী এলিজিবেথ যখন বিলক্ষণ বুঝিয়া দেখিলেন যে তিনি যে কার্য্য সাধন করিতে মনস্থ করিয়াছেন তাছা কোন ৷ উত্তরসাধকের সহায়তা ব্যতিরেকে সম্পন্ন হওয়া অতিশয় অসাধ্য হইবেক, তখন কিসে সেই যুবকবর স্মোলফের সহিত সাক্ষাৎ হয়, সতত এই চিন্তাতেই কালযাপন করিতে লাগিলেন । তাহার মনের কথা এই যে এমন উপকারককে সহায় করিতে পারিলে তিনি অবশ্যই অকুতোভয়ে কৃতকাৰ্য্য হইতে সমর্থ হইবেন। এলিজিবেথ মনে মনে স্থির জানিয়াছিলেন যে সেইমৃকাহইতে পিটসবগে যাইতে হইলে যদি কাহাকে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করা আবশ্যক হয়, তাহা হইলে সেই ব্যক্তিই তাহ৷ বলিয়া দিবার উপযুক্ত পাত্র। আর তিনি ইহাও বিবেচনা করিয়া দেখিলেন যে রুশিয়াধিরাজের নিকট যাইয়। যে প্রকার মনের দুঃখ জা* নাইতে মানস করিয়াছি, এই যুবক মহাত্মাহইতে তাহারও উত্তম পুস্থ ও সদুপায় হইতে পরিবেক। এবং আমাকে 彰