পাতা:এলিজিবেথ.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এলিfছু লেথ । بbمb থাকিতে পারিব না। এখন পরমেশ্বরের নিকট প্রার্থন করি তিনি যেন তোমাকে আর এ অনুমতি লইতে প্রবৃত্তি না দেন ।’’ - জননীর মুখতইতে এই কথা শুনিবামাত্র এলিজিবেথের মনের দৃঢ়ত এককালে বিলুপ্তপ্রায় হইল। মাতার দুঃখ দেখিয়া মনের কথা ব্যক্ত করিয়া কহি তে সমর্থ হইলেন না ! অনস্তর, তবলস্কের শাসনাধিপতি যে পত্ৰখানি দিয়া গিয়াছিলেন, তাহ গোপনে আপনার পিতার হস্তে সমপণ করিলেন, এবং তাহ পাঠ করিয়া শুনাই তেও সঙ্কেত করিলেন । স্পৃিঙ্গর ফেডোরকে বাহুলতায় অবলম্বন করিয়া কহিলেন, “ প্রিয়ে ! এত অধীর হই ও না, ধৈর্য্য ধারণ কর। প্রতিনিয়ত যাহার নিকট প্রার্থনা করিয়া থাক, তিনি তোমাকে কদাচই পরিত্যাগ করিবেন না ।” এই কথা কহিয়। তিনি, দুই মাস পূৰ্ব্বের লিখিত যুবক স্মোলফের প্রেরিত পত্ৰখানি পাঠ করিতে লাগিলেন । “ এলিজিবেথ ! আমি সেই মূকাহইতে আসিবার সময়ে যে তোমার সহিত দেখা সাক্ষাৎ করিয়া অভ্যাসিতে পারি নাই, তাহাতে আমার যৎপরোনাস্তি মনঃক্ষোভ জন্মিয়াছে { সহস। এমনি অপরিহায্য গুরুতর কার্য্য উপস্থিত হইল, যে তোমাকে কোন মতেই বলিয়। আসিতে অবকাশ পাইলাম ন। ফলে তৎকালে তোমাকে বলিতে যাওয়ার ও কোন সম্ভাবনা ছিল না । তখন যদি তোমার সহিত দেখা সাক্ষাৎ করিতে বা কোন পত্রাদি লিখিয়া পাঠাইতে অথবা তোমার প্রার্থিত বিষয়ে কোন সদুপায় কঙ্কিয়া দিতে বিলম্ব করিতাম, তাহা হইলে আমার পিতার আজ্ঞা লঙ্ঘন করা সম্পূর্ণরূপে ঘটিয়া উঠিত, এবং আমার দ্বার। তাহার প্রাণের প্রতিও আঘাতের সম্ভবন হইত। পিতার প্রতি সন্তানের যে কর্তব্য তাঙ্গা আমি তোমতে বিলক্ষণ প্রত্যক্ষ করিয়ছি,