পাতা:ঐতরেয় ব্রাহ্মণ - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/২৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পঞ্চিক ( var Ng ܘܓܓ এ বিষয়ে [ ব্ৰহ্মবাদীরা ] বলেন, তৃতীয় সবনই জাতবেদার আয়তন-( আশ্রয় )-স্বরূপ, “ তবে প্ৰাতঃসবনে কেন জাতিবেদার উদ্দিষ্ট পুরোরুকের পাঠ হয় ? [ উত্তর ] প্ৰাণই জাতিবেদাঃ ; সেই প্ৰাণই সকল জাত ( উৎপন্ন ) পদার্থের বেত্তা ( জ্ঞাত ) ৷ সেই প্ৰাণ যে সকল জাত পদার্থকে জানে, তাহারাই বর্তমান আছে; যাহাদিগকে জানে না, তাহারা কোথায় আছে ? যে যজমান আজ্যশস্ত্ৰে আপনার ঐ সংস্কারের (পুনর্জন্মলাভের) বিষয় জানে, সেই ঠিক জানে। સ્ત્રોમ શોજી ठाङाभालु আজ্যশস্ত্ৰে পাঠ্য সুক্তের অন্তর্গত ঋকৃসমূহের ব্যাখ্যা-“প্রী বো....সমস্তং সংস্কুরুতে।” “প্ৰ বো দেবায়াগ্নয়ে” ” এই মন্ত্ৰ পাঠ করিবে । এই মন্ত্রে “প্র” শব্দে প্ৰাণ বুঝাইতেছে। এই ভূতসকল (জীবসকল) প্ৰাণের পশ্চাতেই গমন করে, প্ৰাণকেই বদ্ধিত করে ও প্ৰাণকেই সংস্কৃত করে। “দীদিবাং সমপূর্ব্যমূ” এই মন্ত্র পাঠ করবে। এস্থলে মনই দীপ্তিযুক্ত ( “দীদিবান”) ; অন্য কোন [ ইন্দ্ৰিয় ] মনের পূর্বে অবস্থিত নহে! ( “অপূর্ব্য”)। এতদ্বারা মনকেই বদ্ধিত করা হয় ও মানকেই সংস্কৃত করা হয় । ( e ) তৃতীয় সবনে আগ্নিমারুত শস্ত্ৰ পঠিত হয়। ঐ শস্ত্রেরই দেবতা জাতিবেদাঃ । ( » ) ७॥४७॥भ (३) ७॥७७॥