পাতা:ঐতরেয় ব্রাহ্মণ - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/২৪৮

SN9Y তৃতীয় পঞ্চিক [ ♛ थं७ যাহার উদ্দেশে হোতা ইচ্ছা করিবেন, এই যজমান শ্রেয়োযুক্ত হউক, তাহার উদ্দেশে নীচস্বরে ঋক্ পাঠ করিয়া উচ্চস্বরে বিষটকার করিবেন। ইহাতেই তাহাকে শ্ৰীযুক্ত করা হইবে। ঋকের সহিত অবিচ্ছেদে বিষটকার কৰ্ত্তব্য। তাহাতে যজমানের [ শ্রেয়োলাভে ] অবিচ্ছেদ ঘটে। যে ইহা জানে, সে প্ৰজা দ্বারা ও পশুদ্বারা সংযুক্ত হয়। অষ্টম খণ্ড বিষটকার বিষট্রকার কালে অন্যান্য ক্রিয়া যথা-“যস্তৈ দেবতায়ৈ...এবং বেদ” যে দেবতার উদ্দেশে [ অধ্বযুf ] হাব্য গ্ৰহণ করেন, [ হোতা ] বষট কার্যকালে সেই দেবতার ধ্যান করিবেন। তাহাতে সেই দেবতাকে সাক্ষাৎ করিয়াই গ্ৰীত করা হয় এবং প্ৰত্যক্ষেই দেবতার যাজন হয় । বিষটকার বীজস্বরূপ ; তাহ প্ৰহারের পর অশান্ত হইয়া দীপ্তি পায়। সকলে তাহার শান্তির উপায় জানে না, ও [ শান্তির পর ] প্ৰতিষ্ঠা ( অবস্থিতি ) কোথায়, তাহাও জানে না। সেই জন্যই ইহলোকে মৃত্যুর এত বাহুল্য। “বাকৃ” ইত্যাদি’ মন্ত্রই তাহার শান্তির ও তাহার প্রতিষ্ঠার উপায়। সেইজন্য যখন যখন বিষটকার করিবে, তখনই “বাকৃ” ইত্যাদি মন্ত্রে অনুমন্ত্ৰণ করিবে । এইরূপে শান্ত হইলে সেই বিষটকার এই যজমানকে হিংসা করিবে না । 暫 ( ১ ) “বাগোজঃ সহ কেজো ময়ি প্ৰাণাপানেী” এই মন্ত্র ব্যবটকার প্রশমনের উপায়। পরে দেখা । LLSLLLLLSLL L L LLLLL TSSSLSLSLLLL GLLL L LLLLL LeLeSTTLMLL LL LSLLLLSSS